Showing posts with label শিক্ষা. Show all posts

Sakib May 12, 2024
ফলাফলে শিক্ষার্থীদের উল্লাস। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা, ১২ মে
ফলাফলে শিক্ষার্থীদের উল্লাস। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা, ১২ মেছবি: খালেদ সরকার

২০২৪ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৮২ হাজার ১২৯ শিক্ষার্থী।

জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রী ৯৮ হাজার ৭৭৬ জন। ছাত্র ৮৩ হাজার ৩৫৩ জন।

এবারের এসএসসি-সমমানের পরীক্ষার ফলাফল আজ রোববার প্রকাশ করা হয়েছে। এসএসসি-সমমান পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক শূন্য ৪।

আজ সকালে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফলাফলের তথ্য তুলে দেওয়া হয়। সেখানেই তিনি ফলাফল প্রকাশ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।

পূর্বঘোষণা অনুযায়ী, বেলা ১১টায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোয় ফলাফল প্রকাশ করা হয়। অনলাইনেও ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এ ছাড়া এসএমএসের মাধ্যমে ফলাফল সংগ্রহ করা যাচ্ছে।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়েছিল এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। লিখিত পরীক্ষা শেষ হয় গত ১২ মার্চ। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৩ থেকে ২০ মার্চের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়।

১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীন এ বছর ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন পরীক্ষার্থী এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। এর মধ্যে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীন পরীক্ষার্থী ১৬ লাখ ৬ হাজার ৮৭৯ জন। মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীন দাখিল পরীক্ষার্থী ২ লাখ ৪২ হাজার ৩১৪ জন। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীন এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল ১ লাখ ২৬ হাজার ৩৭৩ জন। 

রেজাল্ট দেখতে ক্লিক- রেজাল্ট

Sakib May 06, 2024
পড়াশোনার পাশাপাশি অনলাইন থেকে আয়
প্রায়ই স্টুডেন্ট তাদের স্টুডেন্ট লাইফে ছোটখাটো স্বপ্ন গুলোকে পূরণ করতে পারেনা পকেট এ এক্সট্রা টাকা না থাকার কারণে ।

আফটার অল ফ্যামিলি থেকে আর কত সাপোর্ট দিবে তারা পড়াশোনার খরচ দিচ্ছে , থাকা খাওয়ার খরচ দিচ্ছে , পোশাক কেনার খরচ দিচ্ছে এমনকি টুকটাক পকেট খরচে ও টাকা দিচ্ছে , বর্তমান যে যুগে আমরা বসবাস করতেছি ওই পকেটমানি দিয়ে চলা সম্ভব না ।

আপনি যদি স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন এই ধরনের সিচুয়েশন ফেস করতেছেন । চিন্তার কোন কারণ নেই আজকের এই লেখাটির শেষ পর্যন্ত পড়ুন ।
আমি আপনার জন্য একটি-দুটি নয় ,পাঁচটি উপায় বলব এগুলোর একটিও যদি আপনি সঠিক ব্যবহার করে থাকেন পড়াশোনার পাশাপাশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন । যেটা দ্বারা আপনি আপনার স্বপ্ন গুলোকে পূরণ করতে পারবেন ।

তাহলে চলুন পড়াশোনা করার পাশাপাশি কি কি উপায় অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যায় সেই বিষয় জেনে নেই ।

১/ ব্লগিং (পড়াশোনার পাশাপাশি অনলাইন থেকে আয়)


আপনি একটা ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করে লেখালেখি করার মাধ্যমেও গুগল অ্যাডসেন্স দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারেন । 
আপনি হয়তো ভাবছেন যে আমিতো কোন কিছু জানিনা কি বিষয় নিয়ে লেখালেখি করব আমার তো কোন স্কিল নেই । লেখালেখি করার জন্য কোন স্কেল এর প্রয়োজন হয় না । 

আপনি যে বিষয়টি জানেন সে বিষয় নিয়ে লিখতে শুরু করুন । যদি আপনি বই পড়তে ভালবাসেন বা কোন কোন বই আপনার ভালো লেগেছে সেই সব বিষয় নিয়েও লিখতে পারেন । অথবা আপনি যদি ঘুরতে ভালোবাসেন বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান আছে সেগুলো নিয়েও লিখতে পারেন ।

 এছাড়াও বিভিন্ন ফুড আইটেম নিয়েও লেখালেখি করতে পারেন ।
এগুলা বাদেও আপনার জানা অনেক বিষয় আছে যেগুলো আপনি একটু চিন্তা করলেই বুঝতে পারবেন যে আপনি কোন কোন বিষয়ে জানেন এবং কোন কোন বিষয় নিয়ে লিখবেন ।

২/ ইউটিউবিং (পড়াশোনার পাশাপাশি অনলাইন থেকে আয়)


ইউটিউবে একটি চ্যানেল তৈরি করে ভিডিও আপলোড করতে পারেন । আমরা প্রত্যেকেই কিছু না কিছু জানি , এন্ড্রয়েড ফোন কিভাবে ব্যবহার করতে হয় আমরা কিন্তু সবাই জানি এন্ড্রয়েড ফোনের বিভিন্ন অ্যাপস এবং বিভিন্ন টিপস এন্ড ট্রিকস মানুষকে পরামর্শ দেয়া এইসব বিষয় নিয়ে ভিডিও তৈরি করে । অথবা আপনার যে বিষয়টি ভালো লাগে সে বিষয়টি উপর ভিডিও তৈরি করতে পারেন ভিডিও তৈরি করে আপনার চ্যানেলে আপলোড করুন ।

 আপনার এই ভিডিওগুলো যখন ভিউ হবে তখন বিভিন্ন উপায়ে আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেল থেকে ইনকাম করতে পারবেন । এখন কে না জানে আমরা প্রত্যেকেই ইউটিউব সম্পর্কে কমবেশি জানি । আপনার পড়াশোনার পাশাপাশি আপনার যে বিষয়টি ভালো লাগে সেই বিষয়ের উপর ভিডিও তৈরি করে আপনার চ্যানেলে আপলোড করতে পারেন । এইভাবে পড়াশোনার পাশাপাশি আপনি ভালো একটা ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন ।

৩/ গ্রাফিক ডিজাইন (পড়াশোনার পাশাপাশি অনলাইন থেকে আয়)


এটি এমন একটি পেশা যেটি ডিমান্ড দিন দিন বাড়তেছে । তাই আপনি চাইলে পড়াশোনার পাশাপাশি ফটোশপ এর ব্যবহার শিখে অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ করতে পারেন । বর্তমান অনলাইন মার্কেটপ্লেসে একজন গ্রাফিক ডিজাইনার প্রচুর ডিমান্ড । তাই আপনি গ্রাফিক ডিজাইনার হয়েও অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন ।

এছাড়াও সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন কোম্পানি চালু করতেছে । এইসব সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানিগুলোর তাদের ব্যানার লোগো ইত্যাদি বিষয়ে সাহায্য নেওয়ার প্রয়োজন হয় । তাই আপনি লেখাপড়ার পাশাপাশি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে নিতে পারেন । সেটা দ্বারা অনলাইনে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে পারেন

৪/ ভিডিও এডিটিং (পড়াশোনার পাশাপাশি অনলাইন থেকে আয়)


ভিডিও এডিটিং বর্তমান সময় প্রচুর চাহিদা । অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে ভিডিও এডিটিং এর সার্ভিস দেওয়ার মাধ্যমে আপনি আলাদা একটি আর্নিং করতে পারেন পড়াশোনার পাশাপাশি । এছাড়াও বর্তমানে ইউটিউব এর যুগ লক্ষ-কোটি চ্যানেল আছে । অনেক চ্যানেল আছে যারা ভিডিও এডিটর নিয়োগ দিয়ে থাকে ।

আপনি চাইলেও ভিডিও এডিটিং স্কিল ডেভেলপ করে অনলাইনে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ করতে পারেন যার মাধ্যমে খুব ভালো পরিমাণ একটা ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন ।

৫/ ফটোগ্রাফি (পড়াশোনার পাশাপাশি অনলাইন থেকে আয়)


 ফটোগ্রাফি করার মাধ্যমে ভালো মানের একটি সাইট ইনকাম করতে পারবেন । বর্তমান সময়ে দেখবেন বিয়ে বার্থডে পার্টি ইত্যাদি অনুষ্ঠানে ফটোগ্রাফি প্রয়োজন হয় । এছাড়াও আপনি ফ্রীল্যান্স ফটোগ্রাফি হিসেবেও কাজ করতে পারেন । ফটোগ্রাফি একটি ক্রিটিভ প্রফেশন এবং এটি অনেক ডিমান্ডেবল প্রফেশন । মানুষ তাদের বিশেষ মুহুর্তগুলোকে ক্যামেরা বন্দি করে রেখে দিতে চায় স্মৃতি হিসেবে । এখন সোশ্যাল মিডিয়ার যুগ । এছাড়াও সোশ্যাল মিডিয়াতে সুন্দর সুন্দর ছবি আপলোড দেওয়ার জন্য ফটোগ্রাফারদের খুঁজে থাকে ।

 আসসালামু আলাইকুম। আমি বিগত অনেক দিন ধরেই দেখছি অনেকেরই অনেক প্রশ্ন টরেন্ট নিয়ে।  তারপরও আমি আমার সল্প জ্ঞান দিয়ে কিছু প্রশ্নের জবাব দেওয়ার চেষ্টা করব আজকে।

torrent
টরেন্ট কি ? সিড ও লিচ কি | টরেন্ট কিভাবে কাজ করে

 টরেন্ট আসলে কি?

 টরেন্ট হলো একধরনের ফাইল ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেম। সহজ ভাবে বললে টরেন্ট হলো একটা মাধ্যম যার সাহায্যে কোন আপলোডার তার কম্পিউটার এর কোন ফাইল অন্য কারো সাথে শেয়ার করতে পারবেন। উদাহরন হিসেবে ধরেন কোন আপলোডার এর কম্পিউটার এ একটি মুভি আছে। এখন ঐ আপলোডার যদি কোন টরেন্ট সাইটে এই মুভিটা আপলোড করেন তাহলে ঐ টরেন্ট সাইটের ব্যাবহারকারীরা ঐ মুভিটা আপলোডারের কম্পিউটার থেকেই ডিরেক্ট ডাউনলোড করতে পারবে। এখানে কোন আপলোডার যখন কোন টরেন্ট সাইট এ মুভি আপলোড দিচ্ছেন তখন আসলে আপলোডার ডিরেক্ট মুভিটা পুরো আপলোড দিচ্ছেন না, যেমনটা আমরা গুগল ড্রাইভের ক্ষেত্রে করি। আপলোডার মুলত ঐ মুভি এর সাথে কানেক্টেড একটা টরেন্ট ফাইল (.tottent) ক্রিয়েট করে আপলোড দিচ্ছেন। আর যখন কোন ডাউনলোডার ঐ টরেন্ট টি ডাউনলোড দিতে চাবে, তখন তার কম্পিউটারে প্রথমে টরেন্ট ফাইল (.tottent) ফাইল টি ডাউনলোড হবে। এর পর ঐ ফাইলটি কোন টরেন্ট ক্লায়েন্ট (uTorrent, qBittorrent etc) এর মাধ্যমে আপলোডারের পিসি এর সাথে কানেক্টেড হবে এবং আপলোডারের পিসি থেকে সরাসরি মুভিটি ডাউনলোডারের পিসি তে ট্রান্সফার হয়ে যাবে।

 টরেন্ট ক্লায়েন্ট কি?

একটু আগে উল্লেখ করা টরেন্ট ক্লায়েন্ট হলো এমন একটি সফটওয়্যার যার সাহায্যে আপনি টরেন্ট ফাইল গুলো ডাউনলোড করতে পারবেন কোন টরেন্ট সাইট থেকে। এই সফটওয়্যারটির মুল কাজ ই হলো আপলোডার এর পিসি এর সাথে ডাউনলোডার এর পিসি কে কানেক্ট করে ফাইল ডাউনলোড করানো। 

টরেন্ট বিডি এর জন্য অবশ্যই "qBittorrent" এই টরেন্ট ক্লায়েন্টটি ব্যবহার করতে হবে।

Seeding কি?

একটু আগে বলেছিলাম যে আপলোডার আপলোড করলে ডাউনলোডার ডাউনলোড করতে পারে। কিন্তু যেহেতু টরেন্ট এর সিস্টেম টাই একটি ডিসেন্ট্রালাইজড সিস্টেম, মানে এর কোন নিজস্ব সার্ভার নেই যেখানে আপলোড কৃত সকল ফাইল (প্রকৃত ফাইল গুলো, টরেন্ট ফাইল না) মজুদ থাকবে। তাই আপলোডার এর পিসি ই এখানে অস্থায়ী সার্ভার এর মতো কাজ করে একটি নির্দিষ্ট ফাইল এর জন্য। তাই কোন ফাইল লম্বা সময় পর্যন্ত যেন ডাউনলোড করা যায়, তাই সকল ডাউনলোডার কে ঐ ফাইলটি সিড করতে হয়(কারণ কারো পিসিতেই যদি ফাইলটি না থাকে তাহলে নতুন ডাউনলোডার রা ডাউনলোড করতে পারবে না)। এখন এই সিড করা মানে কি? এর অর্থ হলো যখন কোন ডাউনলোডার একটি ফাইল ডাউনলোড করলো তখন তার পিসি তে ঐ ফাইলটি আছে, এখন নতুন কোন ডাউনলোডার যখন ঐ সেম ফাইলটি ডাউনলোড দিবে তখন পূর্বে ডাউনলোড কৃত মানুষটির পিসি থেকেও ঐ ফাইলটি আপলোড হতে থাকবে(এখানে কিছু শর্ত আছে, যা পরে আলোচনা করা হবে)। অনেক সময় সিডার আপলোড নাও পেতে পারে সেয়ার্ড আইপি ব্যাবহার করার কারনে, এটা নিয়ে পরবর্তিতে আলোচনা করব।

Seeding কিভাবে করবো?

একটু আগে বলেছিলাম যে ডাউনলোডার ফাইলটি ডাউনলোড এর পর তার পিসি থেকেও ফাইলটি আপলোড হতে থাকবে। কিন্তু এই কথাটি সবার জন্য প্রযোজ্য নয়। শুধু যারা রিয়েল আইপি ব্যবহারকারী তারাই এই সুবিধা সব সময় পাবে। তাহলে কথা হলো সিড কিভাবে করবো? 

খুবি সহজ, যেকোন ফাইল ডাউনলোড এর পরে ঐ ফাইলটি এর সাথে কোন ধরেনের মডিফিকেশন করবো না। অর্থাৎ কোন ফাইল ডাউনলোড এর পরে ঐ ফাইলটির নাম পরিবর্তন, ফাইল এর ফোল্ডার পরিবর্তন, ফাইলটি মুভ করে অন্য কথাও নিয়ে যাওয়া অথবা ফাইল এর সাথে কোন কিছু যুক্ত করা ইত্যাদি করা যাবে না। ফাইলটি যে ফোল্ডার এর ডাউনলোড হয়েছে ঐ ফোল্ডার এ ঐ ভাবে রেখে দিতে হবে অন্তত ৪৮ ঘন্টা। এই সময়ে ঐ ফাইল থেকে আপলোড পেতেও পারি নাও পারি, তবে ফাইলটি নিজে থেকেই সিড হতে থাকবে যতক্ষন পর্যন্ত পিসি অন থাকবে এবং নেট কানেকশন থাকবে। এ থেকে বুঝা যায় যে আপলোড এবং সিড সেম জিনিষ না। 

টরেন্ট বিডি এর নিয়ম অনুযায়ী যেকোন ফাইল অন্তত ৪৮ ঘন্টা সিড করতে হবে, অন্যথায় H&R Flag(Hit and Run flag) খাবেন, যা পরবর্তিতে আপনাকে পেনাল্টি দিবে। তাই যত বেশি সময় পারেন সিড করাই শ্রেয়।

 Leaching কি?

এতক্ষন ধরে যে বার বার ডাউনলোড করা বলতেছিলাম, টরেন্ট এর ভাষায় এটাকেই লিচিং বলে। লিচিং করার সময় আপনি রিয়েল আইপি ব্যবহারকারী সকল এর কাছ থেকে সম্মিলিত ভাবি ডাউনলোড স্পিড পাবেন। তার মানে কোন ফাইল এর যত বেশি সিডার তত বেশি স্পিড পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।৬। 

FreeLeach Torrent কি?

 কোন ব্যাবহারকারী যখন কোন ফাইল ডাউনলোড করে টরেন্ট সাইট থেকে তখন ঐ সাইটে একটা হিসাব রাখা হয় যে ঐ ব্যাবহারকারী কত জিবি ফাইল ডাউনলোড করেছে। এটা করা হয় সিড রেশিও হিসাব করার জন্য(এটা নিয়ে পরে আলোচনা করা হবে)। এখন টরেন্ট সাইট গুলোয় এমন কিছু ফাইল আপলোড হয় যেগুলোকে ফ্রিলিচ ট্যাগ দেওয়া হয়। এখন এই ফ্রিলিচ কি? ফ্রিলিচ টরেন্ট হলো সেই সব টরেন্ট ফাইল যেগুলো ডাউনলোড(লিচ) করলে আপনার ডাউনলোড এর কাউন্ট/পরিমান/হিসাব বাড়বে না। কিন্তু ঐ ফাইল থেকে আপনি যদি কোন আপলোড পান সেটা কাউন্ট হবে।

সহজ ভাবে বললে যে টরেন্ট গুলো ডাউনলোড করলে ডাউনলোড এর কাউন্ট বাড়ে না (অর্থাৎ সিড রেশিও কমবে না এই ফাইল এর কারণে) কিন্তু ঐ ফাইল থেকে আপলোড হলে ঠিকি আপলোড কাউন্ট বাড়বে তাকে ফ্রিলিচ টরেন্ট বলা হয়।

টরেন্ট বিডি তে যেই টরেন্ট ফাইল গুলোর সামনে সোনালী রঙ এর কয়েন এর মত লোগো 🪙 আছে ওগুলোই ফ্রিলিচ টরেন্ট।

ভালো ডাউনলোড স্পিড পেতে হলেঃ

  • - বেশি সিডওয়ালা ও কম লিচওয়ালা টরেন্ট গুলো নামাবেন
  • - টরেন্ট এর ভিতরে ঢুকে দেখবেন যে সোয়ার্ম স্পিড কতো। যত বেশি সোয়ার্ম স্পিড তত বেশি স্পিড পাবেন টরেন্টটি ডাউনলোড এর ক্ষেত্রে।

Seed Ratio কি?

সহজ ভাবে বললে আপনার আপলোড এবং ডাউনলোড এর অনুপাত। আপনি যদি আপনার টোটাল আপলোড কে টোটাল ডাউনলোড দ্বারা ভাগ দেন তাহলে আপনি আপনার সিড রেশিও পেয়ে যাবেন। ধরেন কারো ডাউনলোড এর পরিমান হলো ১০জিবি এবং আপলোড এর পরিমান হল ২০জিবি তাহলে তার সিড রেশিও হবে সিড রেশিও = আপলোড / ডাউনলোড = ২০ / ১০ = ২। সিড রেশিও অন্ত্যত ১ মেইনটেইন করা উচিত। 

টরেন্ট বিডি এর নিয়ম অনুযায়ী সিড রেশিও ০.৫ এর নিচে নেমে গেলে আপনার ডাউনলোড করার সক্ষমতা চলে যাবে টরেন্ট বিডি থেকে।

Seed Bonus(SB) কি?

যখন আপনি কোন ফাইল ডাউনলোড করে সিড করতে থাকেন, তখন প্রত্যেক ঘন্টা সিড করার জন্য টরেন্ট বিডি আপনাকে একটি বোনাস পয়েন্ট উপহার দেয়। কত পরিমানে বোনাস পাবেন তা নির্ভর করে ফাইল এর সাইজ এবং কত সময় ধরে ফাইলটি আপলোড দিচ্ছেন তার উপরে। এই সিড বোনাস দিয়ে পরবর্তিতে আপনি আপলোড কিনতে পারবেন এবং আপনার আপলোড এর পরিমান ডাউনলোড অপেক্ষা কম হলে তা বাড়িয়ে নিয়ে সিড রেশিও বাড়াতে পারবেন।

 Shared IP and Real IP এর কাহিনী কি?

 সহজ ভাবে বললে যখন আপনার আইএসপি(ইন্টারনেট প্রদানকারী কম্পানি) আপনার জন্য আলাদা ভাবে ডেডিকেটেড কোন আইপি অ্যাড্রেস প্রদান করে, অর্থাৎ আপনাকে প্রদানকৃত নেট এর লাইনটি শুধু মাত্র আপনারই, তখন সেটাকে বলে রিয়েল আইপি অ্যাড্রেস। কিন্তু যখন একটি আইপি অ্যাড্রেস অনেকের মধ্যে শেয়ার করে দেওয়া হয়, অর্থাৎ একই নেট এর লাইন কয়েকজন ব্যবহারকারীর মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হয় তখন সেটাকে শেয়ার্ড আইপি অ্যাড্রেস বলে।

এখন এগুলোর তাৎপর্য কি টরেন্টিং এর ক্ষেত্রে? সহজ ভাবে বললে কারো যদি রিয়েল আইপি অ্যাড্রেস থাকে তাহলে সে যে কোন আপলোডেড টরেন্ট ডাউনলোড করতে পারবেন যদি সিড থাকে এবং তার সকল সিড করা টরেন্ট থেকে আপলোড পাবেন যদি কেউ ঐ টরেন্ট গুলো ডাউনলোড করে। তাই এদের জন্য টরেন্টিং এর জগৎ অনেক সহজ হয়। অন্যদিকে যাদের শেয়ার্ড আইপি অ্যাড্রেস তারা তখনি কোন টরেন্ট ডাউনলোড করতে পারবে যখন ঐ টরেন্ট টা কোন রিয়েল আইপি অ্যাড্রেসধারী সিড করতেছে। আর তখনি কোন টরেন্ট সিড করে আপলোড পাবে যখন কোন রিয়েল আইপি অ্যাড্রেসধারী ঐ টরেন্টটি ডাউনলোড করবে। এক কথায় শেয়ার্ড আইপি অ্যাড্রেসধারীরা রিয়েল আইপি অ্যাড্রেসধারীদের উপর নির্ভরশীল।

কীভাবে সিড রেশিও মেইনটেইন করা যায়?

আমি ব্যাক্তিগত ভাবে কিছু উপায় বের করেছি এবং কিছু অভিজ্ঞ টরেন্ট ব্যাবহারকারীদের কাছ থেকে শিখেছি। আর এই টিপস গুলো শেয়ার্ড আইপি ব্যবহারকারীদের জন্যই বেশি দরকার। নিচে উপায় গুলো আলোচনা করছিঃ

  • আপলোড করা শিখতে হবে (টরেন্ট আপলোড ট্যাব এ গেলেই সব রুলস সুন্দর ভাবে সাজানো আছে) এবং বেশি বেশি আপলোড করতে হবে।
  • ১জিবি+ অনেক গুলো ফ্রিলিচ টরেন্ট ফাইল (১০০-২০০টার মতো) ডাউনলোড করে লম্বা সময় এর জন্য সিড করতে হবে। এতে করে অনেক বেশি সিড বোনাস পাওয়া যাবে এবং সেগুলো দিয়ে আপলোড কিনে রেশিও মেইনটেইন করা যাবে।
  •  যেকোন ফাইল ডাউনলোড এর আগে চেক করতে হবে যে ঐ ফাইল এর ফ্রিলিচওয়ালা টরেন্ট এভেইলএবল আছে কিনা সাইটে, এর পর ফ্রিলিচ টরেন্ট গুলো ডাউনলোড করতে হবে। এতে ডাউনলোড কাউন্ট বাড়বে না এবং রেশিও কমবে না।
  • হেডলাইনে অর্থাৎ এক্সক্লুসিভ লিস্টে যে টরেন্ট গুলো উপড়ে শো হতে থাকে ওগুলো আপলোড হওয়ার সাথে সাথে ডাউনলোড করে সিড শুরু করতে হবে। ওগুলো যেহেতু উপড়ে সব সময় শো হতে থাকে তাই ওগুলো ডাউনলোড হবে অনেক বেশি এবং এর ফলে প্রথম দিকের সিডার হতে পারলে কিছু আপলোড পাওয়া যাবে। আর এক্সক্লুসিভ লিস্ট এর টরেন্ট বেশিরভাগ সময় ফ্রিলিচ হয় তাই ওগুলো ডাউনলোড করতে সমস্যা নাই।

বি দ্রঃ আমি তুলোনামূলক ভাবে নতুন এই টরেন্টিংএ। তাই আমার শেয়ারকৃত কোন তথ্য ভুল হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টতে দেখার অনুরোধ রইল। আর যেহেতু বাংলা সাধারনত লিখা হয় না, তাই বাংলার অনেক বানান ভুল হয়েছে আমি জানি এবং বাংলা সাজিয়েও লিখতে পারি না, তাই সকল ভুল শুধরিয়ে দিবেন আমি চেষ্টা করবো সাথে সাথে পোস্ট এ কারেকশন করে দেওয়ার।

 ১০টি সেরা ভিডিও এডিটিং ফ্রি  সফটওয়্যার  | Top 10 Video Editing Free Software Download

ভিডিও এডিটিং কি?

Jared Nelson- এর মতে, Video editing is the process of piecing together video clips, images, and sounds to create a movie. অর্থাৎ, ভিডিও ক্লিপস, ছবি, অডিও ফাইল- এই সকল কিছু পাশাপাশি বসিয়ে যখন নতুন কোনো গল্প বলার উদ্দেশ্যে একটা নতুন ভিডিও তৈরি করা হয়, তখন সে প্রক্রিয়াকে ভিডিও এডিটিং বলে। এডোবি প্রিমিয়ার প্রো, ফিলমোরা- এমন কিছু সফটওয়্যার ভিডিও এডিটিং জগতে বেশ জনপ্রিয়।


ফ্রি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার

এমন অনেক ফ্রি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার ইন্টারনেটে পাওয়া যায়, যা দিয়ে বেশ ভালোভাবেই ভিডিও এডিট করা সম্ভব। এমন কিছু ভিডিও এডিটিং সফটওয়ার হলো-


১. VSDC Free Video Editor

ফ্রি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যারগুলোর মধ্যে VSDC Free Video Editor আছে শীর্ষে। পেইড সফটওয়্যারের মতো এখানে কোনো ওয়াটার মার্ক থাকে না, আর এডিট করা ভিডিওর কোয়ালিটিও বেশ ভালো হয়। এই সফটওয়্যারে তুমি ফাইল সেভ করার বেশ কিছু ফরমেট পেয়ে যাবে, যা তোমাকে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ভিডিও পাবলিশ করতে সাহায্য করবে


২. OpenShot

ফ্রি হলেও এই সফটওয়্যারে টুলের পরিমাণ অন্য আরো দশটা ফ্রি সফটওয়্যারের চেয়ে বেশি। Drag and Drop টুল ব্যবহারের মাধ্যমে খুব সহজেই তুমি এখানে ভিডিও ইমপোর্ট করতে পারবে, কাটতে পারবে, জোড়া দিতে পারবে, পারবে পছন্দমতো অডিও ফাইল যুক্ত করতে।


৩. Lightworks

তুমি যদি প্রফেশনাল লেভেলের ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার চাও, তবে তোমার জন্য আছে লাইটওয়ার্কস। তুমি জেনে অবাক হবে, হলিউডের বিখ্যাত সিনেমা ‘উলফ অফ ওয়াল স্ট্রীট’, ‘পাল্প ফিকশন’ এই সফটওয়্যার দিয়ে এডিট করা হয়েছিলো। যদিও এর বেশ কিছু ফিচার আনলক করতে হলে তোমাকে পয়সা গুণতে হবে, কিন্তু এর ফ্রি ভার্সনটাও তোমাকে হতাশ করবে না।


৪. Shotcut

শর্টকাট হলো আরেকটি ওপেন সোর্স ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার, যেখানে ওয়াটারমার্ক ছাড়াই ভিডিও ফাইল সেভ করা যায়। নব্য এডিটরদের কাছে এর জনপ্রিয়তা ব্যাপক। এই সফটওয়্যারের সবচেয়ে অসাধারণ দিক হলো, এতে নেটিভ টাইমলাইন এডিটিং ফিচার রয়েছে, ফলে তোমাকে নতুন করে এখানে ভিডিও ফাইলগুলো ইমপোর্ট করতে হবে না।


৫. Apple iMovie

MacOs এবং IOS-এর জন্য সেরা ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার এটি, যার সাহায্যে 4k ভিডিও এডিট করা সম্ভব। এর ইউজার ইন্টারফেস খুব সহজ এবং নতুন এডিটররা স্বাচ্ছন্দ্যে এখানে কাজ করতে পারে। তবে সবচেয়ে দারুণ বিষয় হলো, তুমি তোমার আইফোন বা আইপ্যাড দিয়ে ভিডিও এডিট শুরু করে, পরে তা তোমার ম্যাকবুকে কোনো রকমের ঝামেলা ছাড়াই ট্রান্সফার করতে পারবে।


৬. Apple Final Cut Pro

পেশাদারদের কাছে এই সফওয়্যারের জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। এই এডিটিং সফটওয়্যার ৩৬০ ডিগ্রি ভিডিও, মাল্টি ক্যামেরা অপশন- এমন সকল ফিচার সম্বলিত। এতে আছে অবজেক্ট ট্র্যাকিং মোড, কালার কারেকশন মোড-এর মতো গুরুত্বপূর্ণ ফিচারগুলো, যার মাধ্যমে তুমি তোমার ভিডিওতে সিনেম্যাটিক লুক দিতে পারবে।



৭. Hitfilm Express

বিনামূল্যে পাওয়া এই সফটওয়্যারেও তুমি ওয়াটারমার্ক ছাড়াই ভিডিও এডিট করতে পারবে। মোশন ট্র্যাকিং ফিচার, এনিমেশন, ভিডিও এফেক্ট- এগুলো বিনামূল্যে পেলেও, কিছু ফিচার আনলক করতে হলে সাবস্ক্রিপশন নিতে হবে। সিনেমায় বা গেমসে দেখানো গোলাগুলির দৃশ্যের এফেক্টগুলো, কিংবা সাই-ফাই সিনেমার এলিয়েন শিপের এফেক্ট- প্রায় সবই বিনামূল্যে এখানে ব্যবহার করতে পারবে।

৮. Video Grabber

এটা আসলে একটা অনলাইন ভিডিও এডিটর, এটা ব্যবহার করতে হলে তোমাকে কোনো সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে না। ভিডিও ক্লিপ কেটে GIF বানানো, ভিডিও থেকে অডিও অংশটুকু কেটে নেয়া, দুটো ভিডিও জোড়া দেয়া, ভিডিও ক্রপ করা, রোটেট করা, সাবটাইটেল যুক্ত করা- এইসকল বেসিক ভিডিও এডিটিংগুলো এখানে করা সম্ভব। তাছাড়া এই এডিটর তুমি ফোনেও ব্যবহার করতে পারবে।



৯. Clipchamp

এটি মাইক্রোসফটের একটি ফ্রি অনলাইন এডিটর, এর দ্বারা কোনো প্রকার ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার সম্পর্কে পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়াই ভিডিও এডিট করা সম্ভব। অন্যান্য ভিডিও এডিটিং সফটোওয়্যারের মতো এখানেও ভিডিও কাটা, জোড়া দেয়া, কালার কারেকশন করা- এমন সব বেসিক কাজগুলো করা সম্ভব।



১০. Blender

টু-ডি এবং থ্রি-ডি এনিমেশনের কাজের জন্য এই ফ্রি সফটওয়্যারটি অত্যন্ত জনপ্রিয়। প্রফেশনাল লেভেলের কাজগুলোও এর মাধ্যমে করা সম্ভব। পিসির কনফিগারেশন কম হলে এখানে থাকা প্রক্সি রেন্ডারিং তোমাকে সাহায্য করবে। লেন্স কারেকশন, স্পিড কন্ট্রোল, স্ট্যাবিলাইজেশন- এমন হাজারো অপশন তুমি এখানে পেয়ে যাবে, তবে এটি শেখার জন্য তোমাকে বেশ কিছুদিন সময় ব্যয় করতে হবে।


সবগুলো সফটওয়্যার গুগুলে পেয়ে যাবেন ফ্রী তে |

 What do you need to carry for police verification
What do you need to carry for police verification

 Introduction

Police verification is a crucial step in various processes, including job applications, tenant verification, and obtaining various licenses and permits. It helps authorities ensure the safety and security of the community by confirming the identity and background of individuals. To successfully complete the police verification process, you must provide specific documents and information. In this article, we will outline the essential documents you may need to carry for police verification.

Proof of Identity

One of the primary requirements for police verification is proof of identity. This document should contain your photograph, full name, and date of birth. Common documents that serve as proof of identity include:

  • Aadhar Card
  • Passport
  • Voter ID Card
  • Driver's License
  • PAN Card
  • Proof of Address

You will also need to provide proof of your current address, as this information is crucial for verifying your residence. Acceptable documents for proof of address include:

  • Aadhar Card
  • Passport
  • Voter ID Card
  • Utility bills (electricity, water, gas, etc.)
  • Rental agreement or lease agreement
  • Bank statements or passbook with your address mentioned
  • Passport-size Photographs

Carrying passport-size photographs is a standard requirement for police verification. These photographs are typically affixed to the verification forms or used for creating an identification card.

Job Offer Letter or Appointment Letter (For Employment Verification)

If you are undergoing police verification for employment purposes, you may need to carry your job offer letter or appointment letter issued by your prospective employer. This document helps the police verify the authenticity of your job and workplace.

Character Certificate (For Tenant Verification)

If you are renting a property and require police verification, you may be asked to provide a character certificate from a respectable individual who can vouch for your character and conduct.

NOC from Local Authorities (For Event or Business Permits)

In some cases, you may need police verification for event permits or business licenses. For such verifications, you may need a No Objection Certificate (NOC) from local authorities, along with other relevant documents specific to your event or business.

Reference Information

Be prepared to provide reference information, including the names and contact details of individuals who can vouch for your character and background, such as neighbors, employers, or colleagues.

It's important to note that the specific requirements for police verification may vary depending on your location and the purpose of the verification. Always check with the local police station or the authority requesting the verification for the exact documents and information they require.

Conclusion

Police verification is a crucial process that helps ensure the safety and security of individuals and communities. To facilitate a smooth verification process, it's essential to gather the necessary documents and information beforehand. By having the right documentation at hand, you can expedite the process and ensure that your identity and background are verified accurately and efficiently.

ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসে ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভকারীদের ঘিরে রাখে পুলিশ। অস্টিন, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪
ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসে ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভকারীদের ঘিরে রাখে পুলিশ। অস্টিন, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪ছবি: রয়টার্স

‘ঘটনাটা আমার স্বাভাবিক মনে হয়নি’, বলছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আলিশবা জাভেদ। যুক্তরাষ্ট্রের অস্টিনে ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসের ক্যাম্পাসে যখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রায় ৩০ জনের একটি দল ঢুকছিল, ঠিক সেই মুহূর্তে নিজের অনুভূতি কেমন ছিল, সে সম্পর্কে জানাচ্ছিলেন তিনি।

জাভেদ ও তাঁর কয়েক শ সহপাঠী ক্যাম্পাসে চুনাপাথরের ৯৪ মিটার উঁচু টাওয়ারের ছায়ার নিচে জড়ো হয়েছিলেন। গাজায় ইসরায়েলের চলমান যুদ্ধের বিরুদ্ধে ক্লাস বর্জন কর্মসূচির অংশ হিসেবেই সেখানে সমবেত হওয়া তাঁদের।

আন্দোলনরত এই শিক্ষার্থীরা আশা করছিলেন, ইসরায়েলকে অস্ত্র সরবরাহকারী মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে তাঁদের বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সম্পর্কচ্ছেদ করবে। সেটি না হয়ে উল্টো দেখা গেল, ক্যাম্পাসে ক্রমেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতি বেড়ে চলেছে।

জাভেদের হিসাবে, ক্যাম্পাসে আগে থেকেই অন্তত ৫০ জন পুলিশ সদস্য মোতায়েন ছিলেন। ওই দিন তাঁদের সঙ্গে যোগ দেয় ৩০ জনের মতো দলটি। তারা সজ্জিত ছিল দাঙ্গা পুলিশের পোশাকে। তিনি বলেন, তাঁদের বিক্ষোভ শান্তিপূর্ণই ছিল। কিন্তু ভেতরে ছিল টানটান উত্তেজনা। পুলিশ সদস্যরাও তাঁদের দিকে এগোতে শুরু করেন।
২২ বছর বয়সী এই শিক্ষার্থী বলছিলেন, ‘এটিই ছিল প্রথম মুহূর্ত, যখন আমি সত্যি ভয় পেয়ে যাই।’

ক্যাম্পাসে বর্ণবাদী ভাবধারার কিছু মানুষ রয়েছেন। তাঁরা কথা বলতে দিতে চান না। আছেন জেনোফোবিক (বিদেশিদের ব্যাপারে অহেতুক ভয় বা ঘৃণা পোষণ) মনোভাবের মানুষও। তাঁরা তা স্বীকার করতে চান না। আছেন বাদামি বর্ণের বিক্ষোভকারীরাও। এসবই পুলিশকে মারমুখী হয়ে উঠতে উৎসাহ জোগাচ্ছে।
—হিবা ফারুকি, ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসের আন্দোলনরত শিক্ষার্থী

২৪ এপ্রিল দিনটিতে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তারা বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেওয়ার চেষ্টা চালায়। একপর্যায়ে শুরু হয় দুই পক্ষের সংঘর্ষ। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের দৃশ্যগুলো দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে থাকে অনলাইনে। একই সময় যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসেও চলছিল অনুরূপ বিক্ষোভ।

টেক্সাসবাসীর ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ দেখানোর সুযোগ অন্যদের মতো নয়। তাঁদের সামনে রয়েছে ভিন্ন ধরনের এক চ্যালেঞ্জ। ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ ঠেকাতে এই অঙ্গরাজ্যের সরকারের হাতে আইন রয়েছে। তারা সেটি প্রয়োগও করে। এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে চলছে বিবাদ।

২০১৭ সালে অঙ্গরাজ্যটির গভর্নর গ্রেগ অ্যাবট এক আইনে সই করেন। এ আইনে ইসরায়েলকে বয়কট করা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করতে সরকারি প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। পরে আইনটি আরও কঠোর করার পদক্ষেপ নেয় স্থানীয় সরকার।
অ্যাবট বর্তমানে চলা বিক্ষোভকে ‘ঘৃণাভরা’ ও ‘ইহুদিবিদ্বেষী’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। বিক্ষোভকারী ও তাঁদের উদ্দেশ্য সম্পর্কে ভুল ধারণার জন্ম দিচ্ছে এই বক্তব্য।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা আশা করছিলেন, ইসরায়েলকে অস্ত্র সরবরাহকারী মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে তাঁদের বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সম্পর্কচ্ছেদ করবে। সেটি না হয়ে উল্টো দেখা গেল, ক্যাম্পাসে ক্রমেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতি বেড়ে চলেছে।

এর বাইরে, চলতি বছরের শুরুতে একটি আইন কার্যকর করেছে টেক্সাস সরকার। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এ আইনে তাদের ‘ডাইভারসিটি, ইকুইটি ও ইনক্লুশন (ডিইআই)’ দপ্তর বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়।

বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয়কর্মী আল–জাজিরাকে বলেছেন, ওই আইনের কারণে ডিইআই কর্মীরা চলে যেতে বাধ্য হওয়ায় ক্যাম্পাসগুলোতে এখন আগের চেয়ে কম নিরাপদ হয়ে পড়েছেন নানা বর্ণের শিক্ষার্থীরা।

‘সংখ্যালঘুদের তাড়াতে সহিংসতার ব্যবহার’

সব বাধা উপেক্ষা করে ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসের শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে তাঁদের বিক্ষোভ অব্যাহত রেখেছেন।

২৯ এপ্রিল এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে তাঁদের ওপর পিপার স্প্রে ও প্রচণ্ড শব্দ সৃষ্টিকারী যন্ত্র ব্যবহার করে পুলিশ। এ সময় তারা বিক্ষোভকারীদের ঘিরে ফেলে ও চিৎকার করতে করতে অনেককে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায়।

হিবা ফারুকি ২১ বছর বয়সী শিক্ষার্থী। জানাচ্ছিলেন তাঁর অভিজ্ঞতা, বিক্ষোভকারী ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হলে তিনি আহত হন। তাঁর হাঁটু থেকে রক্ত ঝরছিল।

ভীষণভাবে আহত না হওয়ায় হিবা নিজেকে ভাগ্যবান বলে মনে করেন। তিনি বলেন, তাঁর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নিজে থেকে পুলিশ ডেকেছে, আবার আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসায় চিকিৎসক ডেকেছে, বিষয়টি ভেবে হকচকিত তিনি।

ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসের ক্যাম্পাসে বসানো হয় প্রতিবন্ধকতা। অস্টিন, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪  
ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসের ক্যাম্পাসে বসানো হয় প্রতিবন্ধকতা। অস্টিন, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪
ছবি: রয়টার্স

হিবা ফারুকি আরও বলেন, ‘ক্যাম্পাসে বর্ণবাদী ভাবধারার কিছু মানুষ রয়েছেন। তাঁরা কথা বলতে দিতে চান না। আছেন জেনোফোবিক (বিদেশিদের ব্যাপারে অহেতুক ভয় বা ঘৃণা পোষণ) মনোভাবের মানুষও। তাঁরা তা স্বীকার করতে চান না। আছেন বাদামি বর্ণের বিক্ষোভকারীরাও। এসবই পুলিশকে মারমুখী হয়ে উঠতে উৎসাহ জোগাচ্ছে।’

ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ অব্যাহত থাকায় শিক্ষার্থী, আইনজীবী ও পরামর্শকেরা বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন হওয়ার কথা জানিয়েছেন। আল–জাজিরাকে তাঁরা বলেন, টেক্সাস সরকার তাঁদের ধ্যানধারণা বদলাতে বাধ্য করছে ও সরকারের স্পষ্ট বৈরিতার শিকার হচ্ছেন তাঁরা।

হিবা বলেন, ‘সংখ্যালঘুদের তাড়াতে সহিংসতাকে ব্যবহার করছে টেক্সাস সরকার।’



Best Antivirus windows 10

অনলাইনে অনেক এন্টিভাইরাস আছে ফ্রি এবং পেট কতটা শক্তিশালী এবং কিরকম কাজ করে সে বিষয়ে  কেউ তেমন জানিনা । তাই আমরা আজকে আলোচনা করব সেরা 5 টি এন্টিভাইরাস নিয়ে যেগুলো ব্যবহার করে আমাদের পিসি ল্যাপটপ ভাইরাস  থেকে নিরাপদ রাখতে পারে ।
সুতরাং আপনি যদি উইন্ডোজ 7 এবং 8, 10 ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন ফ্রিতে এই সুবিধা পেয়ে যাবেন ।

1. Avast antivirus free


দুর্দান্ত টেস্ট ফলাফল এবং সদ্য নির্মিত কিছু বৈশিষ্ট্য শীর্ষ পর্যায়ে রয়েছে । এর প্রমাণিত ম্যালওয়ার সুরক্ষা ছাড়াও দূরত্ব ফিশিং সুরক্ষা এবং অ্যাভাস্ট পাসওয়ার্ড সুরক্ষা ম্যানেজার হিসেবেও কাজ করে । 2012 সাল থেকে এভাস্ট ফ্রী এন্টিভাইরাস প্রদান করার ফলে 2001-2018 প্রোডাক্ট অব দ্য ইয়ার অর্জন করে ।

2. AVG antivirus free

পিসি ম্যাক বিভিন্ন স্বতন্ত্র পরীক্ষার ক্ষেত্রে খুব ভালো স্কোর অর্জন করার জন্য এবং ফিনিশিংয়ের বিরুদ্ধে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের জন্য এভিজি এন্টিভাইরাস খুব প্রশংসা করা হয় ।

এটি আপনার ডিভাইসে লুকিয়ে থাকা মেলওয়ার অনুসন্ধান করে ফিশিং করে ডিভাইসকে সুরক্ষিত রাখে ।

পিসি এবং ব্রাউজার সর্বোচ্চ পারফরম্যান্সের জন্য সবসময় অনুসন্ধান করে থাকে এভিজি এন্টিভাইরাস

3. Sophos Home  free 

এদিকে মূলত বিজনেস এন্টিভাইরাস হিসেবে বলা হয় আপনার ফাইল কে সুরক্ষিত রাখার মাধ্যমে ফাইলকে জমা রাখে ।

পারফরমেস দুর্দান্ত হওয়ার কারণে এটি মূলত বিজনেস কাজ এবং ব্রাউজারে যুক্ত দূষিত ইউআরএল কে ব্লক করে রাখে যার মাধ্যমে পিসি এবং ফাইল সুরক্ষিত ও দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দিতে সক্ষম হয় ।


4. Avira antivirus free

এভিরা এন্টিভাইরাস পিসি টুল ব্লগিংয়ের মাধ্যমে চমৎকার স্কোর অর্জন করে। এভিরা এন্টিভাইরাস ইন্সটল করার সময় এভিরা অন্যান্য পণ্য গুলো চালু এবং পরিচালনা করার জন্য এভিরা অন্যান্য সরঞ্জামগুলি ইন্সটল করার সুযোগ রয়েছে ।


নেতিবাচক দিক থেকে ক্রোম এবং ফায়ারফক্স বাজার গুলোতে কাজ করে থাকে এবং ম্যালওয়ার সনাক্ত করার মূল চেষ্টা ।

5. Bitdefender antivirus free

বিডি ফ্রেন্ডের এন্টিভাইরাস এভাস্ট এন্টিভাইরাস এর সময় উপযোগী পারফরম্যান্স অর্জন করে থাকে ।


বিটডিফেন্ডার বর্তমানে মানুষের চাহিদার শীর্ষে রয়েছে । ব্রাউজার কে সুরক্ষিত এবং ভাইরাসযুক্ত ইউ আর এল কে ব্লগিং ডিভাইসের পারফরম্যান্স কে দুর্দান্ত করে অসাধারণ কাজের মাধ্যমে এর ফিনিশিং স্কোর হাই ।


এগুলোর কোনোটি আপনি যদি ব্যবহার না করেন তাহলে আপনার জন্য আর কিছু antivirus software দিয়ে দিচ্ছি যেগুলো খুব ভালো মানের এবং অনেকেই এগুলো ব্যবহার করতেছে ।

আপনি চাইলেও এগুলো ব্যবহার করতে পারেন । এটি ক্রয় করার জন্য আপনার কাছে কোন মাস্টার কার্ড বা ডলারের প্রয়োজন হবে না বিকাশে পেমেন্ট এর মাধ্যমে আপনি এই প্রোডাক্টটি কিনে নিয়ে ব্যবহার করতে পারবেন প্রয়োজনে তাদের কাছ থেকেও যেকোন সাপোর্টের জন্য সাহায্য নিতে পারেন ।

Kaspersky

Antivirus and internet security



Link

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ঐতিহাসিক সাদাকালো ফিল্ম নিমেষের মধ্যে রঙিন করে তুলতে পারে। কিন্তু জটিল শিল্পকীর্তির ক্ষেত্রে অবশ্য এই প্রযুক্তির সীমা স্পষ্ট হয়ে যায়।



সম্প্রতি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ইমেজ প্রসেসিং ও সৃষ্টির ক্ষেত্রে দ্রুত অগ্রগতি ঘটাচ্ছে। “ড্যাল-ই” বা “মিডজার্নি”-র মতো প্রণালী টেক্সট থেকে ছবিতে রূপান্তর ঘটিয়ে প্রবল আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এর আগে কখনো এত সহজে, এত দ্রুত এবং এত সস্তায় ডিজিটাল ইমেজ সৃষ্টি করা সম্ভব হয়নি।

বার্লিনের শিল্প বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিনসেন্ট ব্রিৎস “আর্টিফিশিয়াল ক্রিয়েটিভিটি” সেমিনারে তার ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে সর্বশেষ গতিপ্রকৃতি নিয়ে আলোচনা করেন।

তিনি মনে করেন, “এটা অনেকটা ক্ল্যাসিকাল পেইন্টিংয়ের যুগের পর প্রথম ফটোগ্রাফারদের আবির্ভাবের সঙ্গে তুলনীয়। অবশ্যই প্রতিরোধ দেখা গিয়েছিল। মানুষ বলেছিল, এটা শিল্প নয়, নকল বা অন্য কিছু। তারপর কয়েক বছর ও দশকের পর আলোকচিত্র শিল্পীর আইডিয়াও প্রতিষ্ঠা পায়। আমার মতে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষেত্রেও একই প্রবণতা দেখা যাবে।”আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ঐতিহাসিক সাদাকালো ফিল্ম নিমেষের মধ্যে রঙিন করে তুলতে পারে। কিন্তু জটিল শিল্পকীর্তির ক্ষেত্রে অবশ্য এই প্রযুক্তির সীমা স্পষ্ট হয়ে যায়।

ভিনসেন্ট ব্রিৎস বলেন, “আমার মতে সমস্যা হলো এই যে, কোনো আর্টিস্টিক ভিডিওতে ইচ্ছাকৃতভাবে ঘাসের রং গোলাপি রাখলে এআই সেই রং বদলে সবুজ করে দেবে, কারণ সেটি গড় হিসেব অনুযায়ী কাজ করে।”

সর্বশেষ প্রজন্মের এআইভিত্তিক গ্রাফিক প্রোগ্রামগুলোতে শেডিং বা লাইটিংয়ের মতো জটিল ইমেজ প্রসেসিং কোনো সমস্যা নয়। আগে যে কাজ করতে কয়েক দিন বা ঘণ্টা সময় লাগতো, এখন তা কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে করা সম্ভব হচ্ছে।

ভিজুয়াল কমিউনিকেশনসের ছাত্র হিসেবে অ্যার্নস্ট আউগুস্ট গ্রেফে মনে করেন, “এটা সত্যি বেশ হুমকির মতো। আরও বেশি মানুষ অনন্ত ছবি সৃষ্টি করতে পারছে। আমি এত সময় ব্যয় করে যে ছবি সৃষ্টি করছি, সেগুলোর মূল্য আর আগের মতো নেই। কিন্তু একই সঙ্গে নতুন টুলগুলো রপ্ত করে বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে বৃহত্তর কনসেপ্টে প্রয়োগ করার প্রয়োজন আছে।”

“ড্যাল-ই” বা “মিডজার্নি”র মতো প্রোগ্রাম প্রথাগত সৃজনশীল প্রক্রিয়ায় বিঘ্ন ঘটাচ্ছে। সেই সব টুল অত্যন্ত সহজে ব্যবহার করা যায়। প্রোগ্রামে বর্ণনা হিসেবে কিছু লিখলেই এআই সেই নির্দেশকে ছবি হিসেবে তুলে ধরে। শৈল্পিক মান কখনো ভালো না হলেও সৃজনশীলতার কোনো সীমা নেই।

ভিজুয়াল কমিউনিকেশনসের ছাত্র হিসেবে ফিলিপ ডলিঙার বলেন, “শিল্পী হিসেবে আমি নতুন পদ্ধতি ও টুল দিয়ে নতুন ইমেজারি ও নতুন কিছু করার সুযোগকে বাড়তি ক্ষমতায়ন হিসেবে দেখি। আমি এখনো এটিকে আরও বড় সুযোগ মনে করছি।”

এমন প্রবণতা সম্পর্কে বার্লিন শিল্প বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিনসেন্ট ব্রিৎস বলেন, “কীভাবে ছবি আঁকবে, একজন ডিজাইনারকে যে আর সেটা ভাবতে হচ্ছে না, সেটা সত্যি রোমাঞ্চকর। তার বদলে কত ভালোভাবে বর্ণনা দেওয়া যায়, সেটা ভাবতে হচ্ছে, যাতে কম্পিউটার সহজে আঁকতে পারে। কাজটা প্রায় একই থাকলেও পদ্ধতি সম্পূর্ণ ভিন্ন।”

ইন্টারনেটে বাস্তব মানুষের কোটি কোটি ছবি থেকে এআই-এর সংগৃহীত পিক্সেল দিয়ে এমন মানুষের ছবি সৃষ্টি করা হচ্ছে, যাদের কোনো অস্তিত্বই নেই। এর উদাহরণ তুলে ধরে ভিনসেন্ট ব্রিৎস বলেন, “ভাবুন, আমি আপনার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে সব ছবি ডাউনলোড করে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সে সেগুলো ঢুকিয়ে আপনার ছবি সৃষ্টির নির্দেশ দিলাম। এআই শুধু সেসব ছবি দেখে আপনার একটি ছবি সৃষ্টি করবে। আগের কোনো ছবি কিন্তু প্রক্রিয়াজাত করবে না। আপনার ছবি প্রত্যেকটি পিক্সেলের ভিত্তি হলেও সেটা তার নিজস্ব সৃষ্টি। তখন ব্যক্তিগত অধিকারের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা কঠিন হয়ে উঠবে।”

তথ্য সংরক্ষণ, কপিরাইট ও নৈতিক বিষয় নিয়ে ছাত্রছাত্রীদের মনে সংশয় রয়েছে। তাছাড়া এআই তাদের নিজস্ব পেশাজীবনে হুমকি বয়ে আনতে পারে, এমন দুশ্চিন্তাও থেকে যাচ্ছে।

[random][fbig2][#e74c3c]
Powered by Blogger.