Aador Diye Chui
Aador Diye Chui Manush Movie Lyrics Mp3 Download

Aador Diye Chui Lyrics by Sonu Nigam :

Aador Diye Chui Lyrics Bengali Song Is Sung by Sonu Nigam from Manush Bengali Movie. Featuring Jeet And Ayanna Chatterjee. Music Composed by Savvy. Aador Diye Chui Lyrics In Bengali Written by Srijato. Manush Bengali Film Directed by Sanjoy Somadder.

Song : Aador Diye Chui

Film : Manush

Singer : Sonu Nigam

Music : Savvy

Lyrics: Srijato

Song produced and arranged by : Dev Arijit

Mixed and Mastered by : Ashwin Kulkarni

Direction : Sanjoy Somadder

Produced by : JEET, Gopal Madnani & Amit Jumrani

Label : Grassroot Entertainment

Download Mp3 -4MB

Join Telegram


আদর দিয়ে ছুঁই লিরিক্স – সোনু নিগম :

মা তোকে আদর দিয়ে ছুঁই

আমার এই চোখের তারা তুই,

জড়িয়ে বুকের মাঝে থাক

যেন আর হারায় না কিছুই,

কোনো দিন ও ছেড়ে যাবো না

হারালে যে তোকে পাবো না, হা..

কোনো দিন ও ছেড়ে যাবো না

হারালে যে তোকে পাবো না।


তুই স্বপ্ন তুই সত্যি

তুই এক যে রাজকন্যে,

যত ঝড় হোক যত বৃষ্টি

আমি থাকবো তোরই জন্যে,

তোকে ছাড়া পা বাড়াবো না..

কোনো দিন ও ছেড়ে যাবো না

হারালে যে তোকে পাবো না, হা..

কোনো দিন ও ছেড়ে যাবো না

হারালে যে তোকে পাবো না।

চোখে যেন তারা ফোটে

হাসি যেন থাকে ঠোঁটে,

পরীর ওই ডানায় যেন

খোলা হাওয়া যায় খেলে।

ভালোবাসা তেমনি চাদর

মুড়ে রাখা আলতো আদর,

সকালের আলো যেন হারায়

তাকে না পেলে।


তুই স্বপ্ন তুই সত্যি

তুই এক যে রাজকন্যে,

যত ঝড় হোক যত বৃষ্টি

আমি থাকবো তোরই জন্যে,

তোকে ছাড়া পা বাড়াবো না

সমাপ্ত

আশা করি এই গানের লিরিক্স টি আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে, আমরা প্রতিদিন এই ওয়েবসাইটে নতুন নতুন পোস্ট পাবলিশ করি। আপনারা যদি আমাদের পোস্ট গুলো সবার আগে পড়তে চান বা দেখতে চান,আমাদেরওয়েবসাইটটি ফলো করে রাখুন পরবর্তীতে কোন বিষয়ের উপর পোস্ট দেখতে চান নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন, সবাই ভালো থাকবেনসম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ

Why do women lose interest in sex
Why do women lose interest in sex

 নারীদের যৌন সমস্যা । নারীদের যৌন অনিহা । যৌন মিলনে নারীর সমস্যা

নারীদের যৌন আগ্রহ কমে যায় কেন । নারীদের যৌন সমস্যা । নারীদের যৌন অনিহা । যৌন মিলনে নারীর সমস্যা  মেয়েদের যৌন আগ্রহ কমে যাওয়ার কারণ | চিকিৎসাসহ জেনে নিন কেন নারীরা সহবাসে অনীহা দেখায় তা আলোচনা করা হল। অনেক ভাইও বোনেরা প্রশ্ন করেছেন ইনবক্সে, কি কারনে সেক্স এর ইচ্ছা কমে যায়,এই প্রশ্নগুলুর প্রেক্ষাপটে নিচে তুলে ধরা হলল।

নারীদের যৌন আগ্রহ কমে যায় কেন 

 ১. আপনার স্ত্রী কি গর্ভনিরোধের জন্য পিল (oral contraceptives) ব্যবহার করেন? গর্ভনিরোধোক বড়ির প্রভাবে শরীরে অনেক সময় টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে গিয়ে যৌনইচ্ছা কমে যেতে পারে। আপনারা পিল ছেড়ে অপর কোন গর্ভনিরোধ ব্যবহার করে দেখতে পারেন। মনে রাখবেন পিল খাওয়া ছেড়ে দিলেও শরীরে তার প্রভাব পড়তে কিছুটা সময় লাগতে পারে।

 ২. সঙ্গমের সময় কি আপনার স্ত্রীর ব্যাথা লাগছে, বা শারীরিক কোন কষ্ট হচ্ছে? অনেক সময় বিভিন্ন কারণে মহিলাদের যোনিপথ ঠিকমত লুব্রিকেটেড হয়না। এমতাবস্থায় সেক্স কষ্টদায়ক হতে পারে ও তার ফলস্বরূপ মনে সেক্সের ইচ্ছা জাগেনা। নিশ্চিন্ত হোন যে আপনার স্ত্রীর এমন কোন সমস্যা নেই। সমস্যা থাকলে স্ত্রী-রোগবিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। 

৩. প্রেগন্যান্সি, সন্তানের জন্ম, সন্তান পালন, বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ানো ইত্যাদির সময়ও শরীরে হরমোনের মাত্রার তারতম্যের ফলে যৌনইচ্ছা কমে যেতে পারে। এছাড়া ওই সময় বাচ্চার দেখভাল করতে করতে শারীরিক ও মানসিক ক্লান্তিও যৌনজীবনে খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে। গর্ভাবস্থা ও সন্তানের জন্মের পর অনেকের শরীরেই বিভিন্ন প্রকার পরিবর্তন হয় (যেমন মোটা বা রোগা হয়ে যাওয়া, যৌনাঙ্গের পরিবর্তন ইত্যাদি)। এর ফলে নিজের শরীর সম্মন্ধে আত্মবিশ্বাস কমে যায়। তার থেকেও যৌনইচ্ছা কমতে পারে

৪. মেনোপজের কিছু আগে থেকেই মহিলাদের শরীরে যৌন হরমোনের মাত্রা কমতে শুরু করে। এর ফলে যৌন চাহিদা কমে যেতে পারে, যোনিতে লুব্রিকেশন ঠিক না হবার দরুন সঙ্গমকালে ব্যাথা লাগতে পারে। দুটোই সুস্থ যৌনজীবন ব্যহত হবার কারণ। 

৫. বিভিন্ন মানসিক রোগ যেমন মানসিক অবসাদ, দুশ্চিন্তা, আত্মবিশ্বাসের অভাব, পূর্বের খারাপ যৌন অভিজ্ঞতা ইত্যাদির ফলেও মহিলাদের মন সেক্সের প্রতি বিরূপ হতে পারে। 

৬. আপনার স্ত্রীর সাথে আপনার সম্পর্কে সমস্যা থাকলেও যৌন জীবনে সমস্যা হওয়া খুবই সম্ভব। নিজেদের মধ্যে ঠিকমত কথাবার্তা না বলতে পারলে বা একের চাহিদা, সমস্যা অপরে বুঝতে না পারলে, কোন অমীমাংসিত ঝগড়া-ঝাটি থাকলে তার প্রভাব যৌন জীবনে পড়তে বাধ্য। আপনি যেভাবে সেক্স করতে চান হয়তো সেটা আপনার স্ত্রীর পছন্দ নয়। 

 ১০টি সেরা ভিডিও এডিটিং ফ্রি  সফটওয়্যার  | Top 10 Video Editing Free Software Download

ভিডিও এডিটিং কি?

Jared Nelson- এর মতে, Video editing is the process of piecing together video clips, images, and sounds to create a movie. অর্থাৎ, ভিডিও ক্লিপস, ছবি, অডিও ফাইল- এই সকল কিছু পাশাপাশি বসিয়ে যখন নতুন কোনো গল্প বলার উদ্দেশ্যে একটা নতুন ভিডিও তৈরি করা হয়, তখন সে প্রক্রিয়াকে ভিডিও এডিটিং বলে। এডোবি প্রিমিয়ার প্রো, ফিলমোরা- এমন কিছু সফটওয়্যার ভিডিও এডিটিং জগতে বেশ জনপ্রিয়।


ফ্রি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার

এমন অনেক ফ্রি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার ইন্টারনেটে পাওয়া যায়, যা দিয়ে বেশ ভালোভাবেই ভিডিও এডিট করা সম্ভব। এমন কিছু ভিডিও এডিটিং সফটওয়ার হলো-


১. VSDC Free Video Editor

ফ্রি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যারগুলোর মধ্যে VSDC Free Video Editor আছে শীর্ষে। পেইড সফটওয়্যারের মতো এখানে কোনো ওয়াটার মার্ক থাকে না, আর এডিট করা ভিডিওর কোয়ালিটিও বেশ ভালো হয়। এই সফটওয়্যারে তুমি ফাইল সেভ করার বেশ কিছু ফরমেট পেয়ে যাবে, যা তোমাকে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ভিডিও পাবলিশ করতে সাহায্য করবে


২. OpenShot

ফ্রি হলেও এই সফটওয়্যারে টুলের পরিমাণ অন্য আরো দশটা ফ্রি সফটওয়্যারের চেয়ে বেশি। Drag and Drop টুল ব্যবহারের মাধ্যমে খুব সহজেই তুমি এখানে ভিডিও ইমপোর্ট করতে পারবে, কাটতে পারবে, জোড়া দিতে পারবে, পারবে পছন্দমতো অডিও ফাইল যুক্ত করতে।


৩. Lightworks

তুমি যদি প্রফেশনাল লেভেলের ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার চাও, তবে তোমার জন্য আছে লাইটওয়ার্কস। তুমি জেনে অবাক হবে, হলিউডের বিখ্যাত সিনেমা ‘উলফ অফ ওয়াল স্ট্রীট’, ‘পাল্প ফিকশন’ এই সফটওয়্যার দিয়ে এডিট করা হয়েছিলো। যদিও এর বেশ কিছু ফিচার আনলক করতে হলে তোমাকে পয়সা গুণতে হবে, কিন্তু এর ফ্রি ভার্সনটাও তোমাকে হতাশ করবে না।


৪. Shotcut

শর্টকাট হলো আরেকটি ওপেন সোর্স ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার, যেখানে ওয়াটারমার্ক ছাড়াই ভিডিও ফাইল সেভ করা যায়। নব্য এডিটরদের কাছে এর জনপ্রিয়তা ব্যাপক। এই সফটওয়্যারের সবচেয়ে অসাধারণ দিক হলো, এতে নেটিভ টাইমলাইন এডিটিং ফিচার রয়েছে, ফলে তোমাকে নতুন করে এখানে ভিডিও ফাইলগুলো ইমপোর্ট করতে হবে না।


৫. Apple iMovie

MacOs এবং IOS-এর জন্য সেরা ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার এটি, যার সাহায্যে 4k ভিডিও এডিট করা সম্ভব। এর ইউজার ইন্টারফেস খুব সহজ এবং নতুন এডিটররা স্বাচ্ছন্দ্যে এখানে কাজ করতে পারে। তবে সবচেয়ে দারুণ বিষয় হলো, তুমি তোমার আইফোন বা আইপ্যাড দিয়ে ভিডিও এডিট শুরু করে, পরে তা তোমার ম্যাকবুকে কোনো রকমের ঝামেলা ছাড়াই ট্রান্সফার করতে পারবে।


৬. Apple Final Cut Pro

পেশাদারদের কাছে এই সফওয়্যারের জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। এই এডিটিং সফটওয়্যার ৩৬০ ডিগ্রি ভিডিও, মাল্টি ক্যামেরা অপশন- এমন সকল ফিচার সম্বলিত। এতে আছে অবজেক্ট ট্র্যাকিং মোড, কালার কারেকশন মোড-এর মতো গুরুত্বপূর্ণ ফিচারগুলো, যার মাধ্যমে তুমি তোমার ভিডিওতে সিনেম্যাটিক লুক দিতে পারবে।



৭. Hitfilm Express

বিনামূল্যে পাওয়া এই সফটওয়্যারেও তুমি ওয়াটারমার্ক ছাড়াই ভিডিও এডিট করতে পারবে। মোশন ট্র্যাকিং ফিচার, এনিমেশন, ভিডিও এফেক্ট- এগুলো বিনামূল্যে পেলেও, কিছু ফিচার আনলক করতে হলে সাবস্ক্রিপশন নিতে হবে। সিনেমায় বা গেমসে দেখানো গোলাগুলির দৃশ্যের এফেক্টগুলো, কিংবা সাই-ফাই সিনেমার এলিয়েন শিপের এফেক্ট- প্রায় সবই বিনামূল্যে এখানে ব্যবহার করতে পারবে।

৮. Video Grabber

এটা আসলে একটা অনলাইন ভিডিও এডিটর, এটা ব্যবহার করতে হলে তোমাকে কোনো সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে না। ভিডিও ক্লিপ কেটে GIF বানানো, ভিডিও থেকে অডিও অংশটুকু কেটে নেয়া, দুটো ভিডিও জোড়া দেয়া, ভিডিও ক্রপ করা, রোটেট করা, সাবটাইটেল যুক্ত করা- এইসকল বেসিক ভিডিও এডিটিংগুলো এখানে করা সম্ভব। তাছাড়া এই এডিটর তুমি ফোনেও ব্যবহার করতে পারবে।



৯. Clipchamp

এটি মাইক্রোসফটের একটি ফ্রি অনলাইন এডিটর, এর দ্বারা কোনো প্রকার ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার সম্পর্কে পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়াই ভিডিও এডিট করা সম্ভব। অন্যান্য ভিডিও এডিটিং সফটোওয়্যারের মতো এখানেও ভিডিও কাটা, জোড়া দেয়া, কালার কারেকশন করা- এমন সব বেসিক কাজগুলো করা সম্ভব।



১০. Blender

টু-ডি এবং থ্রি-ডি এনিমেশনের কাজের জন্য এই ফ্রি সফটওয়্যারটি অত্যন্ত জনপ্রিয়। প্রফেশনাল লেভেলের কাজগুলোও এর মাধ্যমে করা সম্ভব। পিসির কনফিগারেশন কম হলে এখানে থাকা প্রক্সি রেন্ডারিং তোমাকে সাহায্য করবে। লেন্স কারেকশন, স্পিড কন্ট্রোল, স্ট্যাবিলাইজেশন- এমন হাজারো অপশন তুমি এখানে পেয়ে যাবে, তবে এটি শেখার জন্য তোমাকে বেশ কিছুদিন সময় ব্যয় করতে হবে।


সবগুলো সফটওয়্যার গুগুলে পেয়ে যাবেন ফ্রী তে |

Sitemap | Robots Txt Code Wapkiz
Sitemap | Robots Txt Code Wapkiz

Today I am sharing Setting up a sitemap and robots.txt file for a website created using the Wapkiz platform involves some basic steps. Here's a guide on how to do it:

Robots.txt:

A robots.txt file tells search engines which parts of your website should or shouldn't be crawled. It's important to ensure that you don't block access to important pages.

Step 1: Create the Robots.txt File

Open a text editor.

Create a new file and name it "robots.txt".

Step 2: Add Directives to the Robots.txt File

Open the "robots.txt" file in the text editor.

Add the necessary directives. For example, to allow all web crawlers access to all parts of your site, you can use the following:

Wapkiz Robots Txt Code:

  User-agent: * Disallow: / 
User-agent: Mediapartners-Google* 
Allow: / User-agent: 
Googlebot-Mobile Allow: / User-agent:
Adsbot-Google Allow: / 
Serach:/Disallow:/
User-agent: Googlebot Allow: / 
Sitemap:https://www.daudbd.com/sitemap.xml
Sitemap:https://www.daudbd.com/sitemapindex.xml
  

Save the file.

Step 3: Upload the Robots.txt File

Go back to your Wapkiz dashboard and navigate to the file manager or the section where you uploaded files.

Upload the "robots.txt" file.

Sitemap:

A sitemap is a file that lists all the important pages on your website, helping search engines like Google to crawl and index your content more effectively.

Step 1: Generate the Sitemap

Open your Wapkiz dashboard and access the site's file manager or any section where you can upload files.

Create a new text file and name it "sitemap.xml".

Step 2: Add URLs to the Sitemap

Open the "sitemap.xml" file in a text editor.

Add the URLs of all the pages you want to include in your sitemap. Each URL should be 

Sitemap Code wapkiz :

Default XML code :
<url>
<loc>http://example.com</loc>
<lastmod>::mapdate::</lastmod>
<changefreq>weekly</changefreq>
<priority>1.00</priority>
</url>

Wapkiz Mp3 Site sitemap Code :

[fm]d=all,o=u,l=10,s=:to-page:,no=||
<url>
<loc>https://www.daudbd.com/page-download.html?to-fid=%id%&amp;to-name=%name%</loc>
<lastmod>::mapdate::</lastmod>
<changefreq>weekly</changefreq>
<priority>1.00</priority>
</url>
[/fm]

Wapkiz Mp3 Site FM Folder sitemap :

[fm_folder]d=:to-id(0)||
<url>
<loc>https://www.daudbd.come/page-category.html?to-fid=%id%&amp;to-cat=%name%</loc>
<lastmod>::mapdate::</lastmod>
<changefreq>weekly</changefreq>
<priority>1.00</priority>
</url>
[/fm_folder]

Wapkiz Blog Site sitemap Code :

[blog]o=u,l=10,no=empty||
<url>
<loc>https://www.daudbd.com/page_read/blog.html?to-id=%id%</loc>
<lastmod>::mapdate::</lastmod>
<changefreq>weekly</changefreq>
<priority>1.00</priority>
</url>
[/blog]

Extra Advanced sitemap Code :

<url> <loc>https://www.daudbd.com/foo.html</loc> <image:image> <image:loc>https://daudbd.com/image.jpg</image:loc> <image:caption>Dogs playing poker</image:caption> </image:image> <video:video> <video:content_loc> https://www.daudbd.com/video123.flv
</video:content_loc> <video:player_loc allow_embed="yes" autoplay="ap=1"> https://www.daudbd.com/videoplayer.swf?video=123
</video:player_loc> <video:thumbnail_loc> https://www.daudbd.com/thumbs/123.jpg
</video:thumbnail_loc> <video:title>Grilling steaks for summer</video:title> <video:description> Cook the perfect steak every time. </video:description> </video:video> </url>

Save the file.

Step 3: Upload the Sitemap

Go back to your Wapkiz dashboard and navigate to the file manager or the section where you uploaded files.

Upload the "sitemap.xml" file.

Warning: Don't forget to replace the Block sitename

Important Notes: Make sure your sitemap.xml and robots.txt files are placed in the root directory of your website. Always double-check your robots.txt file to ensure you're not accidentally blocking access to important content. After uploading the files, you might need to wait for search engines to pick up the changes. You can also manually submit your sitemap to Google Search Console or other search engine webmaster tools.

Remember that these steps are generic and might need to be adapted to the specific features and setup of the Wapkiz platform. If Wapkiz provides any specific tools or options for managing sitemaps and robots.txt, it's recommended to refer to their documentation or support resources for accurate instructions.

Conclusion

This is all about adding Sitemap and Robots Txt Code Wapkiz . I hope you enjoy this article. Please do share this article. And if you are facing problem in any section or you have any question then ask us in comment box. Thank you!

Tumi Amari Hobe
Tumi Amari Hobe Manush Movie Lyrics Mp3 Download

Song Credit Details:

Title: Tumi Amari Hobe

Film: Manush

Vocals: Shashwat Singh

Music Composer: Savvy

Lyricists: Sanjoy Somaddar and Pranjal

Programming and Production: Dev Arijit

Additional Production and Design: Abhijit Nalani

Mixing and Mastering: Ashwin Kulkarni

Recording Studio: Playhead Studio, Mumbai

Recording Supervisor: Mrinal

Choreography: Imran Sardhariya

Release Date: October 31, 2023

Presented by: Grassroot Entertainment

Director: Sanjoy Somadder

Story, Screenplay, and Dialogue: Sanjoy Somadder

Producers: Jeet, Gopal Madnani, and Amit Jumrani

Director of Photography: Prosenjit Chowdhury

Additional DOP: Soumyadipta Vicky Guin

Editor: Malay Laha

Background Score Composer: Anbu Shelvan 

Download Mp3 -4MB

Join Telegram


Tumi Amari Hobe Song Lyrics in Bengali

তুমি আমারি হবে

এটা লেখা হি ছিলো

ভালোবাসার এই হাওয়া

আমায় উড়িয়ে নিলো


তুমি আমারি হবে

এটা লেখা হি ছিলো

ভালোবাসার এই হাওয়া

আমায় উড়িয়ে নিলো


চলো একটা হি জীবন

ভালো ভেসে কাটাই

আমারি যা কিছু

তোমার হি পুরো তাই


তুমি আমারি হবে

এটা লেখা হি ছিলো

ভালোবাসার এই হাওয়া

আমায় উড়িয়ে নিলো

চলো একটা হি জীবন

ভালো ভেসে কাটাই

আমারি যা কিছু

তোমার হি পুরো তাই


গল্প বলার চলে

জ্বলে আগুন জ্বলে

স্বপ্ন জুড়ে ছে

সঙ্গে পূরেছে মন


ভালোবাসায় বাঁচি

এইতো আমি আছি

তুমি আমার ভালো থাকার কারণ


আমি তোমার হি হবো

শঙ্কল্প আর কথায়

রয়ে যাবো চিরদিন

সব দুঃখ আর বেথায়


চলো একটা হি জীবন

ভালো ভেসে কাটাই

আমারি যা কিছু

তোমার হি পুরো তাই


তুমি আমারি হবে

এটা লেখা হি ছিলো

ভালোবাসার এই হাওয়া

আমায় উড়িয়ে নিলো


চলো একটা হি জীবন

ভালো ভেসে কাটাই

আমারি যা কিছু

তোমার হি পুরো তাই

সমাপ্ত

আশা করি এই গানের লিরিক্স টি আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে, আমরা প্রতিদিন এই ওয়েবসাইটে নতুন নতুন পোস্ট পাবলিশ করি। আপনারা যদি আমাদের পোস্ট গুলো সবার আগে পড়তে চান বা দেখতে চান,আমাদেরওয়েবসাইটটি ফলো করে রাখুন পরবর্তীতে কোন বিষয়ের উপর পোস্ট দেখতে চান নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন, সবাই ভালো থাকবেনসম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ

Aay Bristi  Lyrics Manush Mp3 Download
Aay Bristi Lyrics Manush Mp3 Download

Song Credit Details:

Title: Aay Bristi

Movie: Manush

Singers: Shreya Ghoshal & Abhay Jodhpurkar

Music Director & Composer: Aneek Dhar

Lyrics: Rivo & Pranjal

Music Programmed by: KD

Music & Rhythm Arrangement: Aneek Dhar & KD

Shreya’s Voice recorded at: Wow & Flutter Studios, Andheri (W), Mumbai

Music Supervisor: Aneek Dhar

Sound Engineer: Shubham Raj Nikumbh

Mixed & Mastered by: Gautam Chakrabortty @ Meet Bros, Andheri, Mumbai

Story, Screenplay, Dialogue & Direction: Sanjoy Somadder

Produced by: JEET, Gopal Madnani & Amit Jumrani

Download Mp3 -4MB

Join Telegram


 Aay Bristi Song Lyrics In Bengali

রিমঝিম বৃষ্টি ভেজা

খুশির শ্রাবনে

এই বুকে লাগলো জোর

সুর লেগেছে মনে


রিমঝিম বৃষ্টি ভেজা

খুশির শ্রাবনে

এই বুকে লাগলো জোর

সুর লেগেছে মনে


যায় বৃষ্টি চেপে

মন উঠেছে মেপে


আজ মেঘেরা গান ধরেছে

টানা নানা রে।।।


যায় বৃষ্টি চেপে

মন উঠেছে মেপে


আজ মেঘেরা গান ধরেছে

টানা নানা রে।।।


মেগ তোর সঙ্গে যাবো

নেশা তে প্রাণ জড়াবো

এলো মেলো স্বপ্ন গুলোর

সঙ্গে হবে কে ।।।


যায় বৃষ্টি চেপে

মন উঠেছে মেপে


আজ মেঘেরা গান ধরেছে

টানা নানা রে।।।


যায় বৃষ্টি চেপে

মন উঠেছে মেপে


আজ মেঘেরা গান ধরেছে

টানা নানা রে।।।


যায় বৃষ্টি চেপে

মন উঠেছে মেপে


আজ মেঘেরা গান ধরেছে

টানা নানা রে।।।

বর্ষে রে বর্ষে

বর্ষে রে বর্ষে


দমকা হয় থমকে গেলো

এই মনেরই রূপ কথা রা

হালত করে মনের কোন

প্রেম তোর নাম এই দে সারা


চোখের কাজলে আজ ভেজা চুলে

বেশ্যামার করেছে আমায়


আবেগের আলোয় ভেসে

উড়ে চল মেঘের দেশে

ছারে দিক বৃষ্টি মাটির

গন্ধে ভরেছে


যায় বৃষ্টি চেপে

মন উঠেছে মেপে


আজ মেঘেরা গান ধরেছে

টানা নানা রে।।।


যায় বৃষ্টি চেপে

মন উঠেছে মেপে


আজ মেঘেরা গান ধরেছে

টানা নানা রে।।।


যায় বৃষ্টি চেপে

মন উঠেছে মেপে


আজ মেঘেরা গান ধরেছে

টানা নানা রে।।।


বর্ষে রে বর্ষে

বর্ষে রে বর্ষে

সমাপ্ত

আশা করি এই গানের লিরিক্স টি আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে, আমরা প্রতিদিন এই ওয়েবসাইটে নতুন নতুন পোস্ট পাবলিশ করি। আপনারা যদি আমাদের পোস্ট গুলো সবার আগে পড়তে চান বা দেখতে চান,আমাদেরওয়েবসাইটটি ফলো করে রাখুন পরবর্তীতে কোন বিষয়ের উপর পোস্ট দেখতে চান নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন, সবাই ভালো থাকবেনসম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ

Benefits of intercourse husband wife?
What are the benefits of extra intercourse between husband and wife?
Table of Contents

Welcome DaudBD Blog

আজকে আলোচনার বিষয় স্বামী-স্ত্রীর অতিরিক্ত মিলনের উপকারিতা কী?

স্বামী-স্ত্রীর অতিরিক্ত মিলনের উপকারিতা কী?

আধুনিক বিজ্ঞান যৌন মিলনের অনেক উপকারিতা খুঁজে পেয়েছে যা মন দেহ এবং সুস্বাস্থ্যের জন্য উপকারী, যার মধ্যে সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য হল:দেখা যাচ্ছে যে একজন মানুষ যখন প্রায়ই সহবাস করে তখন সে প্রোস্টেট ক্যান্সারের বিরুদ্ধে বেশি সুরক্ষিত থাকে; এর কারণ হল প্রোস্টেট গ্রন্থিতে নতুন তরল পদার্থের সাথে পুরনো তরল পদার্থ প্রতিস্থাপিত হয়, যা প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধে অবদান রাখে।

সহবাসের স্বাস্থ্য উপকারিতা জেনে নিন:

  1. মিলনের দ্বারা ঈমান মজবুত হয়ে থাকে এবং ইবাদতের দিকে মন ঝুকে থাকে। অন্তরের ভিতর বাজে কোনাে কু-চিন্তা বা কু-কাজের ধারণা উদয় হয় না।
  2. নিয়মিতভাবে সহবাস করলে দেহ মন সুস্থ্য থাকে, সাংসারিক কাজ কর্মে আনন্দ এবং স্বাস্থ্যেরও উন্নতি হয়।
  3. স্বামী- স্ত্রীর সহবাসের দ্বারা মন মস্তিষ্ক সদা সর্বদা প্রফুল্ল থাকে। ঈমানী শক্তি সুদৃঢ় হয় এবং অনাবিল আনন্দ লাভ করে।
  4.  স্বামী-স্ত্রীর রতিক্রিয়ায় মন মানসিকতা শান্ত ও সংযত থাকে। উশৃঙ্খলতা বা চরিত্রহীনতার নাগ পাশ হতে দুরে থেকে সৎকার্যের দিকে ধাবিত হয়।
  5. সহবাস স্বামী-স্ত্রী পরষ্পরের বিশ্বাস এবং ভালবাসা বৃদ্ধি করে।
  6.  ইসলামী শরীয়ত অনুযায়ী যদি স্বামী-স্ত্রী সহবাস করে, তবে তা আল্লাহ্ তাআলার দেয়া অফুরন্ত নেয়ামতের তুল্য হয়। এটা বেহেশতের ভিতরের অনাস্বাদিত নেয়ামতের তুল্য। পৃথিবীতে সহবাস একটি জান্নাতী উপহার একথা মনে করে সহবাস করলে উভয়ের অন্তর এক অনাকাঙ্খিত আনন্দে ভরে ওঠে।
  7. সহবাসের প্রধান উপকারিতা এই যে, আল্লাহর মহান উদ্দেশ্য মানব বংশ বৃদ্ধি হয়, আর এই নিয়তে স্বামী-স্ত্রী সহবাস করলে তাদের সমস্ত জিন্দেগীর যৌন মিলনকে ইবাদতের মধ্যে গণ্য করা হবে এবং কাল কিয়ামতে মুক্তির পথ প্রশস্ত হবে। হাদীসে রাসূলে পাক সা. বলেছেন তোমাদের স্ত্রী সহবাস ও একটি সদকার সমতুল্য। কুরআনে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেন: তোমাদের স্ত্রীরা তোমাদের কৃষিক্ষেত। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তোমাদের কৃষিক্ষেতে যাও’। স্বামী স্ত্রী তাদের উভয়ের মধ্যে জমি ও কৃষকের মতো একটা সম্পর্ক রয়েছে। জমিতে কৃষক নিছক বিচরণ ও ভ্রমণ করতে যায় না। জমি থেকে ফসল উৎপাদন করার জন্যই সে সেখানে যায়। মানব বংশধারার কৃষককেও মানবতার এই জমিতে সন্তান উৎপাদন ও বংশধারাকে সুমন্নত রাখার লক্ষ্যেই সহবাস করতে হবে।
  8.  সহবাসের দ্বারা শরীরের “ডোপামিন” নিঃসরণের ফলে তা চাপ এবং উত্তেজনা কমাতে সাহায্য করে, যা স্ট্রেস হরমোন মোকাবেলায় কাজ করে। সহবাসের একটি সুফল হল এটি একটি শান্ত প্রভাব ফেলে এবং বেশিরভাগ মানুষ নিয়মমাফিক যৌন মিলনের পরে কম উত্তেজনা এবং বেশি আরাম অনুভব করে।
  9. সহবাসের উপকারিতাসমূহ থেকে উল্লেখযোগ্য একটি হলো, সহবাস মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমায়, মেজাজ ভালো রাখে এবং আত্মবিশ্বাস বাড়ায়। সহবাস ক্লান্তি দূর করে এবং মানসিক শান্তি দেয়।
  10. যৌনমিলনের উপকারিতাসমূহ থেকে উল্লেখযোগ্য আরেকটি হল, যৌনমিলন পরবর্তী ঘুম অনেক আরাম ও শান্তির হয়ে থাকে, যা সার্বিকভাবে শারীরিক সুস্থতা বৃদ্ধি করে।সহবাস করুন আর উপভােগের শেষে বিছানায় শরীর এলিয়ে দিন। দেখবেন আপনার চোখে কখন ঘুম নেমে এসেছে।
  11. উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং হার্ট ভালো থাকে। উচ্চরক্তচাপ দুশ্চিন্তা থেকে আসে, যা হৃৎপিণ্ডের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক। দুশ্চিন্তা হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা অনেক বাড়িয়ে তোলে। আর এই দুশ্চিন্তা কমাতে সেক্সের চেয়ে ভাল ওষুধ আর কিছু নেই।জৈবিক মনোবিজ্ঞান অধ্যয়নরত গবেষকরা দেখেছেন যে যারা নিয়মিত যৌনমিলন করে তাদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। তাই হৃদরোগের সম্ভাবনা অনেক কম। আমেরিকান জার্নাল অব কার্ডিওলজির দ্বারা প্রকাশিত একটি গবেষণা থেকে জানা যায়, যে দম্পতিরা সপ্তাহে কমপক্ষে দুইবার সহবাস করে তাদের হার্টের হার অনেক বেশি ভাল হয় তাদের তুলনায় যারা কখনও সেক্স করেনি। সপ্তাহে তিনবার সহবাস হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়।
  12. সহবাস হার্ট এবং ফুসফুসের ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং সাময়িকভাবে উচ্চ রক্তচাপ কমায়।
  13. যৌন মিলন স্ট্রোক এবং কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করে।
  14. সহবাস করলে শরীরে ক্ষতিকর জীবানু বাসা বাধতে পারে না। গবেষকরা গবেষণা করে জানিয়েছেন যে যারা সপ্তাহে অন্তত দুবার সহবাস করে তাদের শরীরে ক্ষতিকর জীবানু তুলনায় কম থাকে। তাই শরীরের জীবানু রুখতে হলে ক্রমাগত সহবাস করুন।
  15.  সহবাসের দ্বারা ব্যায়াম হয় এবং ক্যালোরি ক্ষয় হয়। সহবাসের মধ্যদিয়ে কিন্তু একপ্রকার ব্যায়ামও হয়ে যায়। সহবাসের সময় স্বামী স্ত্রীর অঙ্গপ্রত্যঙ্গ যেভাবে সঞ্চালিত হয় তার মাধ্যমে ব্যয়ামের কাজ হয়ে যায়।এর দ্বারা প্রচুর পরিমাণ ক্যালোরি খরচ হয়, ফলে কলেস্টেরলের মাত্রা কম হয় এবং ভালোভাবে রক্তপ্রবাহ হয়, সহবাস বা শারীরিক মিলনে আপনি যদি ৩০ মিনিট সময় ব্যয় করেন তাহলে আপনার ৮৫ ক্যালোরি খরচ হবে। সহবাস শারীরিক ক্রিয়াকলাপের একটি রূপ, এটি শ্বাস -প্রশ্বাসের হার বাড়াতে সাহায্য করে এবং প্রতি বছর ৭৫০০ ক্যালোরি পোড়াতে সাহায্য করে যখন সপ্তাহে তিনবার ১৫ মিনিট সেক্স করা হয়। সুতরাং জিমে যেমন সময় দেন ঠিক তদ্রূপ সহবাসেও সময় দিন।
  16. Related Posts
  17.  সহবাসের দ্বারা ওজন কমে। যৌন মিলনের ফলে প্রচুর পরিমান ক্যালোরি ক্ষয় হয়, তার ফলে ব্যক্তির ওজন কমে।
  18. প্রোস্টেট ক্যান্সার থেকে পুরুষদের প্রতিরোধ করা
  19.  জরায়ুর ক্যান্সার থেকে মহিলাদের প্রতিরোধ৷ করে। সম্প্রতি জানা গেছে, হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাসের সংক্রমণের ফলে জরায়ুর ক্যান্সার হতে পারে, কিন্তু যখন মহিলারা সহবাস উপভোগ করে, তখন পুরোনো সার্ভিকাল কোষের একটি বড় অংশ ঝরে পড়ে এবং তাদের পরিবর্তে নতুন এবং শক্তিশালী কোষ তৈরি হয়, যা অনেক বেশি পুরনো কোষের তুলনায় ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধী।

আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লাগে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না

 Paglire (Reprise Version) | Lyrics | Bangla Mp3 Songs Download | পাগলিরে | Keshab Dey | F A Sumon



Download Mp3 -4MB

Join Telegram



Song : Paglire (Reprise Version) পাগলিরে
Singer : Keshab Dey
Original Singer : F A Sumon
Lyric : Shohag Waziulla
Project Design : Kishor Palash
Arrangements : Arnab & Jakiruddin
Cinematography & Edit : Amit RD
Language : Bangla
Label : Agniveena


Pagli Re Song Lyrics In Bengali :

পাগলীরে আমার মত

কেউ কি আছে তোর?

তোরই দুঃখে এনে দেবে সুখেরই প্রহর,

তোরই ব্যাথায় দুটি চোখে কে হবেরে জল

এলোমেলো হয়ে গেলে কে গোছাবে বল?

পাগলীরে তোর পাগলামীতে

মন ভেঙ্গে করিসনা দুই,

পাগলীরে এই না আমারে

ছেড়ে কোথায় যাবি তুই?


পাগলিরে আমার মতো

কেউ কি আছে তোর?

তোরই দুঃখে এনে দিবে সুখেরি প্রহর।


সারা বেলা চোখের পাতা

যতবারি পলক ফেলে,

তার চেয়েও অনেক বেশি

তোর কথা মনটা বলে।


তোরই ব্যাথায় দুটি চোখে কে হবেরে জল

এলোমেলো হয়ে গেলে কে গোছাবে বল?

পাগলীরে তোর পাগলামীতে

মন ভেঙে করিসনা দুই,

পাগলী রে এই না আমারে

ছেড়ে কোথায় যাবি তুই?


ঝরে পড়া নষ্ট ফুলেও

সুন্দর মালা হয়ে যায়রে,

আমার কাছে পাগলি ছাড়া

অন্য কোন উপায় নাইরে।


তোরই ব্যাথায় দুটি চোখে কে হবে রে জল

এলোমেলো হয়ে গেলে কে গোছাবে বল?

পাগলী রে তোর পাগলামীতে

মন ভেঙ্গে করিসনা দুই,

পাগলী রে এই না আমারে

ছেড়ে কোথায় যাবি তুই?


পাগলি রে আমার মতো

কেউ কি আছে তোর?

তোরই দুঃখে এনে দিবে সুখেরই প্রহর।

পাগলী রে লিরিক্স - এফ এ সুমন এর গান :


Benefits of drinking ginger water on an empty stomach
Benefits of drinking ginger water on an empty stomach

WelcomeTo DaudBD Blog !

আদা নামক ভেষজে আছে অনেক পুষ্টি। এতে আছে পর্যাপ্ত ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। নিয়মিত আদা খেলে অনেক রোগ থেকে দূরে থাকা সহজ হয়। আপনি যদি সকালে খালি পেটে আদা পানি খেতে পারেন তাহলে অনেক রোগ থেকে দূরে থাকাই সহজ হবে, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। উপকার পেতে চাইলে আপনিও এই অভ্যাস করতে পারেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক খালি পেটে আদা পানি খাওয়ার উপকারিতা

আদা পানি  তৈরি করবেন যেভাবে: 

ছোট এক খন্ড আদা ছুলে ধুয়ে নিন। এবার আদা কুচি কুচি করুন।  চার কাপ পানি ফুটতে দিন। পানি ফুটে উঠলে আদা কুচি পানিতে দিন। হালকা আঁচে  ১০ মিনিট ফোটান। এবার পানিটা ছেঁকে পান করুন। খেতে হবে প্রতিদিন একবার,  সকালে খালি পেটে। 

উপকারিতা: 

পেটের জন্য উপকারী : খালি পেটে আদা পানি খেলে হজমশক্তি বাড়ে। এই কারণে, এটি বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটের ফোলাভাব, বমি, ডায়রিয়া এবং বমি বমি ভাব দূর করতেও খুব কার্যকর। তাছাড়া এটি খারাপ কোলেস্টেরল কমাতেও সাহায্য করে। এর কারণে এটি হৃদরোগ, স্ট্রোকের মতো রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে এবং হৃৎপিণ্ডকে সুস্থ রাখে।

 প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সহায়ক : শরীরের প্রদাহজনিত সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে আদা পানি। আদায় থাকা প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া ও জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়ক। দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহের বিরুদ্ধেও লড়াই করতে আদার পানি খুবই উপকারী।

 ত্বকের জন্য উপকারী: আদা পানি শরীরে জমে থাকা ময়লা ও টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়াও, এতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফ্রি র‌্যাডিক্যালের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে, যা ক্যান্সারের মতো মারাত্মক রোগের কারণ হয়। ত্বকের ফুসকুড়ি, ব্রণ এবং বার্ধক্যের লক্ষণ কমাতে সাহায্য করে এই পানি। নিয়মিত আদা পানি পান রক্তকে স্বাভাবিকভাবে বিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে, যার প্রভাব সরাসরি ত্বকে দেখা যায়।

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী : আপনি যদি খালি পেটে আদা পানি খান তবে এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং রক্তে শর্করার বৃদ্ধি রোধ করে। এ কারণে আদা পানি খাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী। 

Related Posts

ওজন কমাতে সাহায্য করে : খালি পেটে আদা পানি খেলে বিপাকক্রিয়া বাড়ে। বিপাকক্রিয়া ঠিক থাকলে সারাদিন স্বাভাবিক কাজ করার সময়ও এটি ক্যালোরি পোড়ায়। যা দ্রুত চর্বি ঝরাতে সাহায্য করে। আদা পানি প্রাকৃতিকভাবে শরীরকে ডিটক্সিফাই করতেও সাহায্য করে।

বমি বমি ভাব দূর হবে :বমি কিংবা বমি বমি ভাব দূর করতে আদা বেশ কার্যকরী। এতে থাকা কিছু প্রাকৃতিক উপাদান দ্রুত এই সমস্যা দূর করবে। তাই যাদের বমি বমি ভাব বা বমির সমস্যা রয়েছে, তারা প্রতিদিন সকালে খালি পেটে আদা পানি খাওয়ার অভ্যাস করুন। এতে দ্রুত উপকার পাবেন।

কোলেস্টেরল দূর করে:কোলেস্টেরল হলো রক্তে থাকা মোম জাতীয় পদার্থের নাম। এই উপাদান বেশি হলেই তা রক্তনালীর ভেতরে জমে যায়। যে কারণে রক্তের প্রবাহ স্বাভাবিকভাবে হতে পারে না। ফলে হার্টের অসুখ, পেরিফেরাল আর্টারি ডিজিজ, স্ট্রোকসহ আরও অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাইকোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। একাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে আদা পানি। নিয়মিত আদা পানি খেলে দ্রুত কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে আসে।

গ্যাস ও অ্যাসিডিটি কমায়:আমাদের বেশিরভাগেরই গ্যাস, অ্যাসিডিটির সমস্যা লেগে থাকে। এক্ষেত্রে অনেকেই গ্যাস্ট্রিকের ট্যাবলেট খেয়ে থাকেন। তবে এ ধরনের ওষুধ নিয়মিত খেলে তার মারাত্মক প্রভাব পড়তে পারে লিভার, কিডনির মতো অঙ্গে। তাই গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ বাদ দিয়ে প্রাকৃতিকভাবে সমাধান করতে হবে। সেজন্য বেছে নিতে পারেন আদা পানি। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে আদা পানি খেলে এ ধরনের সমস্যা দ্রুত কমে আসবে।

আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনার যদি উপকার হয় তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না

Pagol Mon | পাগল মন | Bengali Lyrics Mp3 Songs Download | Imran 

Song: Pagol Mon

Movie: Prem Pritir Bandhon

Cast: Apu Biswas & Joy Chowdhury 

Singer: Imran & Luipa

Lyrics: Asraf Udash

Music: Jabed Ahmmed Kislu

Director: Sulaiman Ali Lebu 

Production- Shadhin Kothacitra

Language: Bangla 


Download Mp3 -4MB
Join Telegram

Pagol Mon | পাগল মন | Bengali Lyrics:

কে বলে পাগল
সে যেন কোথায়,
রয়েছে কতই দূরে
মন কেন এতো কথা বলে।

কে বলে পাগল
সে যেন কোথায়,
রয়েছে কতই দূরে
মন কেন এতো কথা বলে,
ও পাগল মন, মন রে
মন কেন এতো কথা বলে,
ও পাগল মন, মন রে
মন কেন এত কথা বলে।।

মনকে আমার যত চাইযে বোঝাইতে
মন আমার চায় রঙের ঘোড়া দৌড়াইতে,
মনকে আমার যত চাইযে বোঝাইতে
মন আমার চায় রঙের ঘোড়া দৌড়াইতে,
পাগল মন রে, মন কেন এতো কথা বলে
ও পাগল মন, মন রে
মন কেন এতো কথা বলে।।

আমি বা কে আমার মনটা বা কে
আজও পারলাম না আমার মনকে চিনিতে,
আমি বা কে আমার মনটা বা কে
আজো পারলাম না আমার মনকে চিনিতে,
পাগল মন রে, মন কেন এতো কথা বলে
ও পাগল মন, মন রে
মন কেন এতো কথা বলে।।

আশি তোলায় সের হইলে চল্লিশ সেরে মণ
মনে-মনে এক মন না হইলে মিলবে না ওজন,
আশি তোলায় সের হইলে চল্লিশ সেরে মণ
মনে-মনে এক মন না হইলে মিলবে না ওজন,
পাগল মন রে, মন কেন এতো কথা বলে
ও পাগল মন, মন রে
মন কেন এতো কথা বলে,
ও পাগল মন, মন রে
মন কেন এতো কথা বলে।।

পাগল মন রে মন কেন এতো কথা বলে লিরিক্স

Types Of Domain
Types Of Domain
Table of Contents

 ডোমেইন কি?

ডোমেইন, আপনার অনলাইন ঠিকানা বা ওয়েবসাইটের ঠিকানা প্রতিস্থাপন সিস্টেমের সাথে সম্পর্কিত একটি বুনিয়াদি স্তরের কোড হলো। ডোমেইন ব্যবহার করে ওয়েব সাইটের ঠিকানা ব্রাউজ করা যায় এবং ইন্টারনেটের বিভিন্ন সেবা দেওয়া হয়, যেমন ওয়েব হোস্টিং, ইমেইল, এবং অন্যান্য।

গুগলের রয়েছে google.com ফেসবুকের রয়েছে facebook.com ইন্টারনেটে এমন অসংখ্য ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ওয়েবসাইটকে শনাক্ত করার জন্য ডোমেইন নেম ব্যবহার করা হয়।

 একটি ডোমেইন নেম সর্বনিম্ন ১ ক্যারেক্টার এবং সবোর্চ্চ ৬৩ ক্যারেক্টার পর্যন্ত হয়। প্রথম বাণিজ্যিক ডোমেইনের নাম হলো Symbolics.com যা ক্যাম্ব্রিজের কম্পিউটার ফার্ম সিম্বোলিক্স ১৫ মার্চ ১৯৮৫ তারিখে TLD.com তে নিবন্ধন করে।

ডোমেইন এক্সটেনশন কি?

ডোমেইন নেমের শেষে এবং (.) ডট এর পরের অংশ কে বলা হয় ডোমেইন এক্সটেনশন। যেমন: google.com << এখানে google এর পর যে .com এটাই মূলত ডোমেইন এক্সটেনশন।

সাবডোমেইন কি?

Subdomain: ডোমেইন নেমের আগে কোন অংশ থাকলে তাকে সাবডোমেইন বলে এটি ডোমেইনের সাথে সংযোগিত হলেও একটি নিজস্ব স্থানের উপ-ডোমেইন, উদাহরণস্বরূপ, blog.example.com, shop.example.com।

ডোমেইন কেন প্রয়োজন?

ডোমেইন ওয়েবসাইট এবং ইন্টারনেট বিশ্বে আপনার ঠিকানা দেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় যে উপাধি বা আইডেন্টিটি প্রদান করে:

ওয়েবসাইটের ঠিকানা: ডোমেইন আপনার ওয়েবসাইটের ঠিকানা বা URL দেয়। এটি একটি ইন্টারনেট ব্রাউজারে লিখে সাইটে পৌঁছাতে সাহায্য করে। উদাহরণস্বরূপ, "www.example.com" হলো একটি ডোমেইন যা "example" নামের একটি ওয়েবসাইটের ঠিকানা দেয়।

পেশাদার ও ব্যবসায়িক গুরুত্ব: ডোমেইন ব্র্যান্ডিংের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাধি হতে পারে, যা আপনার ওয়েবসাইট এবং ব্যবসা পরিচালনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি একটি পেশাদার ও ব্যবসায়িক উপাধি যা আপনার লেখাপড়া, সেবা, বা পণ্যের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে।

ইমেইল হোস্টিং: ডোমেইন একটি ইমেইল ঠিকানা প্রদান করতে সাহায্য করে, যা আপনার পেশাদার ও ব্যবসায়িক ইমেইলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

অনলাইন পৌঁছাতে সাহায্য: একটি সঠিক ডোমেইন সাইটে পৌঁছাতে সাহায্য করে এবং ওয়েব সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে আপনার সাইটটি উপলব্ধ করার জন্য মাধ্যম সরবরাহ করে।

ব্র্যান্ড সুরক্ষা: আপনি আপনার ব্র্যান্ড সুরক্ষিত করতে পারেন এবং অন্য সাইটের লোগো বা নাম ব্যবহার করতে না দেয়।

সংক্ষেপ করে, ডোমেইন ইন্টারনেট উপলব্ধ করে এবং আপনার ওয়েবসাইট এবং ব্যবসা জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে, যেটি সঠিক ভাবে ব্যবহার করা আপনার অনলাইন প্রতিষ্ঠান ও প্রস্তুতি দেওয়ার সাথে সম্পর্কিত।

ডোমেইন নেম কেন তৈরি করা হয়েছিলো?

ইন্টারনেট হচ্ছে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে থাকা বড় কম্পিউটার নেটওয়ার্ক, যার মাধ্যমে এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে যোগাযোগ করা যায়, ডাটা আদান প্রদান করা হয়। এই নেটওয়ার্কের প্রত্যেকটি কম্পিউটারকে সনাক্ত করার জন্য আলাদা আলাদা আইপি এড্রেস রয়েছে। যেমন একটি আইপি এড্রেস: 157.240.1.35

এই আইপি এড্রেস ধরেই কিন্তু ওয়েবসাইটে ভিজিট করা যায়। উপরের যেই আইপি এড্রেস উদাহরণসরূপ দেখিয়েছি সেটা ফেসবুকের আইপি এড্রেস। 157.240.1.35 এই আইপি যদি আপনার ব্রাউজারে URL বারে নিয়ে গিয়ে Enter প্রেস করেন তাহলে দেখবেন ফেসবুকের ওয়েবসাইটে নিয়ে গিয়েছে।

এখন সবার পক্ষে এই কঠিন আইপি এড্রেস মনে রাখা সম্ভব নয়, আবার আইপি এড্রেস মাঝেই মাঝেই চেঞ্জ হয়। ইন্টারনেটে এমন হাজার হাজার ওয়েবসাইট রয়েছে মনে রাখলেও বা কয়টি আইপি মনে রাখা যাবে? তাই এই সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যই ডোমেইন নেম সিস্টেম বা DNS তৈরি হয়েছিলো। যেখানে কোন আইপি এড্রেস মনে রাখতে হয়না ডোমেইন নেম মনে রাখলেই হয়।

ডোমেইন কত প্রকার কি কি

টপ-লেভেল ডোমেইন (TLD)

TLD হলো ইন্টারনেটের সর্বোচ্চ স্তরের ডোমেইন। যে ডোমেইন এক্সেটেনশনগুলো টপ লেভেলের সেগুলোকে TLD বা টপ-লেভেল ডোমেইন বলা হয়। বর্তমানে ইন্টারনেটে থাকা অধিকাংশ ওয়েবসাইট টপ-লেভেল ডোমেইন ব্যবহার করে।১৯৮৫ সালে (IANA) মাত্র ৬ টি টপ-লেভেল ডোমেইন নিয়ে যাত্রা শুরু করলেও বর্তমানে অসংখ্য TLD মার্কেটে এভেইলেভেল রয়েছে। কয়েকটি জনপ্রিয় টপ-লেভেল ডোমেইন: (.com, .org, .net, .edu, .gov, mil)সাধারণ কাজ, ব্যবসা-বাণিজ্য, কোন অর্গানাইজেশন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, গভমেন্ট প্রতিষ্ঠান ইত্যাদির কাজে টপ-লেভেল ডোমেইন ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

কান্ট্রি টিপ-লেভেল ডোমেইন (ccTLD)

ccTLD ডোমেইন এক্সটেনশন দিয়ে মূলত কোন একটি নিদির্ষ্ট দেশের কান্ট্রি কোড বোঝানো হয় যেমন: বাংলাদেশের জন্য .com.bd ইন্ডিয়ার জন্য .in আমেরিকার জন্য .us

জেনেরিক টপ-লেভেল ডোমেইন (gTLD)

gTLD মূলত টপ-লেভেল ডোমেইন এক্সটেনশনের মতোই। এটি টপ-লেভেল ডোমেইনের ই একটি অংশ। জেনেরিক টপ-লেভেল ডোমেইন ম্যানেজ করে (IANA) যার মাদার কোম্পানী (ICANN>

সেকেন্ড লেভেল ডোমেইন বলতে ডোমেইন এক্সটেনশনের এর আগের অংশটুকু বোঝায়। উদাহরণস্বরূপ: www.daudbd.com ডোমেইনের SLD হচ্ছে daudbd

আবার কিছু কান্ট্রিকোড সেকেন্ড লেভেল ডোমেইন রয়েছে যেমন: .com.bd, com.uk, .gov.uk, .gov.au

থার্ড লেভেল ডোমেইন

সেকেন্ড লেভেল ডোমেইনের আগের অংশকে থার্ড লেভেল ডোমেইন বলে। যেমন উদাহরণস্বরূপ: www.daudbd.com ডোমেইনের www হচ্ছে থার্ড লেভেল ডোমেইন। আবার সাব-ডোমেইনকে ও থার্ড লেভেল ডোমেইন বলে।

প্রিমিয়াম ডোমেইন

অনেক হাই ভ্যালু ডোমেইন আছে যেগুলো পেন্ডিং ডিলেট পিরিয়ড শেষ হবার পর নতুন করে রেগুলার প্রাইজে রেজিষ্ট্রার করার জন্য রিলিজ করা হয়না। বরং সেগুলোকে প্রিমিয়াম ডোমেইন হিসেবে হাই প্রাইজে রেজিষ্ট্রার থেকে বিভিন্ন ডোমেইন মার্কেটপ্লেসে লিস্ট করা হয়।

তবে মজার বিষয় হলো রেজিষ্ট্রার থেকে যে ডোমেইনগুলো প্রিমিয়াম হিসেবে লিস্ট করা হয় সেই ডোমেইনগুলো যে কেউ চাইলে যে কোন প্রভাইডার থেকে কিনতে পারবে হাই প্রাইজে।

ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন

ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন বলতে সহজ কথায় ডোমেইন ক্রয় করা বোঝায়। ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন প্রাইজ এক্সটেনশন ভেদে বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। আপনি আপনার পছন্দমতো ডোমেইন সর্বনিম্ন ১ বছর এবং সবোর্চ্চ ১০ বছরের জন্য রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবেন। তবে অনেক জায়গায় আজকাল দেখা যায় লাইফ টাইম ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশনের কথা বলা হয়ে থাকে। এটা একটা ভ্রান্ত ধারণা তাই এসব ব্যপার থেকে ইউজারকে অবশ্যই সাবধান থাকতে হবে।

ডোমেইন রিনিউ

ইন্টারনেট এবং ইলেকট্রিক বিল যেমন প্রতি মাসে দিতে হয়, ঠিক তেমনি ডোমেইন রিনিউ বলতে সহজ কথায় ডোমেইন এর বিল দেওয়া বুঝায়। কিন্তু ইন্টারনেট এবং ইলেকট্রিক বিল মান্থলি দেওয়া গেলেও ডোমেইন এর বিল সর্বনিম্ন ১ বছরের জন্য দিতে হয় প্রি-পেইড সিস্টেমে এবং ১ বছর পর আবার পুনরায় পরবর্তী বছরের জন্য বিল দিতে হয় অর্থাৎ রিনিউ করতে হয়। ইউজারের ইচ্ছামতো সর্বনিম্ন ১ বছর এবং সবোর্চ্চ ১০ বছরের জন্য ডোমেইন রিনিউ করতে পারে।

ডোমেইন ট্র্যান্সফার

ডোমেইন ট্রান্সফার বলতে এক প্রভাইডার থেকে অন্য প্রভাইডারে মুভ করা বোঝায়। অর্থাৎ ধরুণ আপনি ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন করেছিলেন Namecheap এ কিন্তু এখন নেমচীপ বাদ দিয়ে ব্যবহার করতে চান IT Nut তাই আপনার ডোমেইনটি নেমচীপ থেকে আইটি নাট এ নিয়ে আসলেন, এটাকে মূলত ডোমেইন ট্রান্সফার বলে।

তবে নতুন কোন ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন করে ৬০ দিনের আগে ট্রান্সফার করতে পারবেন না। কেননা নতুন রেজিষ্ট্রেশন ডোমেইনে ৬০ দিন IRTP ট্রান্সফার লক এনাবল থাকে, তাই ৬০ দিন পর থেকে ট্রান্সফারের অপশন থাকে। কিন্তু যদি কোন গুরুত্বপূর্ণ কাজে ট্রান্সফার করার খুব প্রয়োজন পড়ে তাহলে রেজিষ্ট্রার কোম্পানীর সাপোর্টে কথা বলে IRTP লক ডিজাবল করে নিয়ে ট্রান্সফার করা যেতে পারে।

গ্রেস পিরিয়ড

ডোমেইন এক্সপায়ার্ড হবার ৩০-৩৫ দিন পর্যন্ত সময়কালকে গ্রেস পিরিয়ড বলে। ডোমেইন এক্সটেনশন ভেদে এই সময়কাল বাড়তে বা কমতে পারে। এই সময়ের ভেতরে রেগুলার রিনিউ ফি দিয়ে ডোমেইন রিনিউ করা যাবে।

রিডিমশন

গ্রেস পিরিয়ড পার হবার পর পরবর্তী ৩০ দিন পর্যন্ত ডোমেইন রিডিমশন পিরিয়ড। এই সময়ে ডোমেইন রিনিউ ফি এর সাথে ডোমেইন রিস্টোর অতিরিক্ত চার্জ দিতে হয়।

পেন্ডিং ডিলেট

রিডিমশন পিরিয়ড শেষ হবার পর পরবর্তী ৫-৭ দিন এই সময়কালকে ডোমেইনের পেন্ডি ডিলেট পিরিয়ড বলে। এই সময়ে চাইলেও আপনি ডোমেইন রিনিউ করতে পারবেন না, অর্থাৎ আপনি ডোমেইন রিনিউ করার সকল সুযোগ হারিয়ে ফেলেছেন।

ডোমেইন রিলিজ / এক্সপায়ার্ড

পেন্ডিং ডিলেট পিরিয়ড শেষ হবার পর অর্থাৎ ডোমেইন সম্পূর্ণরূপে ডিলেট হয়ে যাবার পর যে কেউ এই ডোমেইন রেগুলার প্রাইজে নতুন করে রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবে। এই সময়ে ডোমেইন এক্সপায়ার্ড হয়ে যায়।

ডোমেইন ব্যাকঅর্ডার

ডোমেইন ব্যাকঅর্ডার মূলত একটি মেথর্ড যার মাধ্যমে রেজিষ্ট্রারকৃত ডোমেইন মনিটরিং এবং ট্রাকিং করা হয়। যাতে করে পরবর্তীতে ওই ডোমেইন এভেইলেভল হবার সাথে সাথেই এটি সবার আগে রেজিষ্ট্রেশন করা যায়। ইউজার যখন ডোমেইন রিনিউ না করে পরবর্তীতে তা এক্সপায়ার্ড হয়ে যায়। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে এক্সপায়ার্ড হয়ে যাবার সাথে সাথে অনেকেই ডোমেইনটি আবার নতুন করে রেজিষ্ট্রেশন করতে চায়।আর এখানেই ডোমেইন ব্যাকঅর্ডারের কাজ, ডোমেইন ব্যাকঅর্ডারের মাধ্যমে ওই ডোমেইনটি এক্সপায়ারর্ড হবার পর তা আপনাকে রেজিষ্ট্রেশন করতে সাহায্য করবে। ব্যাকঅর্ডার ডোমেইনের মূল রেজিষ্ট্রি সহ থার্ড পার্টি প্রোভাইডারদের মাধ্যমেও করা যায়। ডোমেইনের মূল রেজিষ্ট্রি মানে যেখানে অলরেডি ডোমেইন রেজিষ্ট্রার আছে সেখান থেকে ব্যাকঅর্ডার করলে তা পাবার সম্ভবণা বেশি থাকে।

Related Posts

ডোমেইন প্রাইভেসি প্রোটেকশন

আপনি যখন ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন করেন তখন আপনার কিছু পারসোনাল ইনফরমেশন শেয়ার করতে হয় যেমন: নাম, ঠিকানা,ইমেইল, মোবাইল নাম্বার ইত্যাদি। রেজিষ্ট্রি থেকে এই ইনফরমেশনগুলো সাধারণত পাবলিকলি শো করা থাকে। যার কারণে হ্যাকার বা থার্ড পার্টি কেউ সহজেই Whois Checker থেকে ডোমেইন ওনারের যাবতীয় ইনফরমেশন নিয়ে অসাধু কোন কাজে ব্যবহার করতে পারে।

এই ইনফরমেশন হাইড করে রাখাকে ডোমেইন প্রাইভেসি প্রোটেকশন, Whois Protection বা আইডি প্রোটেকশন বলে। ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন করার সময় অতিরিক্ত ফি দিয়ে এই প্রাইভেসি প্রোটেকশন নিতে হয়। আবার কিছু কিছু প্রোভাইডার প্রাইভেসি পোটেকশন প্রথম বছরের জন্য ফ্রি দিয়ে থাকেন।

ডোমেইন ফ্লিপিং বিজনেস

ডোমেইন ফ্লিপিং বলতে কোন একটি ইউনিক ক্যারেক্টারের ডোমেইন কিনে রেখে পরবর্তীতে তা বেশি দামে বিক্রি করা বোঝায়। সাধারণত ইউনিক ডোমেইনগুলো এখন আর ফাকা পাওয়া যায়না, আজ থেকে প্রায় ১৫-২০ বছর আগেই ভালো ক্যারেক্টারের ডোমেইনগুলো রেজিষ্ট্রার হয়ে গিয়েছে।

প্রত্যেক ইউজারের ফাস্ট প্রাইরোটি থাকে ইউনিক ক্যারেক্টারের ডোমেইন। এর এত চাহিদা যে বর্তমানে ৪ ক্যারেক্টারের প্রায় সব ডোমেইন ই রেজিষ্ট্রার হয়ে গিয়েছে এবং ৫ ক্যারেক্টারের ডোমেইনগুলো ও প্রায় রেজিষ্ট্রার হবার পথেই।

ডোমেইন ফ্লিপিং বর্তমানে এতটাই জনপ্রিয় যে, এটা একটা বিজনেস মডেল হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটা সবাই ভালো করেই জানে ডোমেইন হচ্ছে ফিউচার, এ কারণেই এখনো ডোমেইন ইনভেস্টররা প্রতিনিয়ত ডোমেইন কিনছে এবং ডোমেইন ফ্লিপিং মার্কেটপ্লেসে লিস্ট করে যাচ্ছে।

শেষকথা

আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লাগে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না

Dengue fever Home Treatmnet
Dengue fever Home Treatmnet

ডেঙ্গু রোগ:

ডেঙ্গু রোগ বর্তমানে প্রচলিত একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা। পরিমিত খাবার খেয়ে,ঠিকমতো ঘুমিয়ে, সাস্থকর জীবনযাপন করেও আমরা হটাৎ ডেঙ্গু একারন্ত হয়ে পড়ি। এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা ডেঙ্গু রোগের কারণ, প্রতিরোধ এবং চিকিৎসা সম্পর্কে আলোচনা করব।

ডেঙ্গু রোগের কারণ:

ডেঙ্গু রোগের মূল কারণ হলো ডেঙ্গু ভাইরাসের সংক্রমণ। এই ভাইরাস মূলত জমেথাকা হালকা ময়লা পানি থেকে জন্ম দেয়া একপ্রকার ক্ষতিকারক বিশক্ত মশা। এই মশা গুলো যখন একজন মানুষ কে কমাওন দায় তখন তার ভিতরের বিশক্ত জিহ্বায় মানুষের দেহে খুব দ্রুত চলমান  হয়ে যায়,ডেঙ্গুর এমন অনেক সিমটম আছে যা মানুষকে জীবন শেষ করে ফেলার জন্য যথেষ্ঠ।

ডেঙ্গু রোগের প্রতিরোধ:

ডেঙ্গু রোগের প্রতিরোধে সাধারণভাবে একাধিক উপায় অনুসরণ করা উচিত:

  • বাসর আসে পাশে পড়ে থাকা পাত্র, ফুলের টবে টায়ারের ভিতরে ফ্রিজ এবং রেফ্রিজারেটরের থেকে বের হওয়া প্রয়োজনীয় পানি জমে থাকা বাথরুমে জমে থাকা পানি থেকে ডেঙ্গু জন্মগ্রহণ করতে পারো। তাই ডেঙ্গুর জন্ম হওয়ার উৎসগুলোকে নষ্ট করে ফেলতে হবে। আমাদের চারপাশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।

  •  ডেঙ্গু মশা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য সব সময় মশারি টানিয়ে ঘুমাতে হবে।

  • একটা কথা মনে রাখবেন ডেঙ্গু মাসের সব সময় দিনের বেলা অর্থাৎ বিকেল সময় আমরা তাই দিনের বেলায় ডেঙ্গু থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য যথেষ্ট সচেতন থাকবেন।
  • ডেঙ্গু মশার রাতে কামড়ায় না তাই রাতের থেকে দিনকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে ডেঙ্গু রোগ থেকে মুক্ত থাকুন।
  • এবং ডক্টর পরামর্শ নিয়ে ডেঙ্গু টেস্ট করে রিপোর্ট দেখে শিওর হয়নি আপনার ডেঙ্গু হয়েছে কিনা এবং হলে আপনার সিমটম কিংবা কতটা গুরুতর।

ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণগুলি:

ডেঙ্গু জ্বরের প্রমুখ লক্ষণ মধ্যে ব্যক্তির কাঁধে ব্যথা, মাংসপেশীর প্রলম্ব ব্যথা, শরীরের প্রায় সব জায়গায় ব্যথা, মাঝে মাঝে বিশেষ করে পায়ের ব্যথা এবং চোখে লাল চাকা থাকতে পারে। অন্য লক্ষণগুলি হতে পারে:

ডেঙ্গু রোগের লক্ষণগুলি নিম্নলিখিত:

  • বমি এবং পাতলা পায়খানা: ডেঙ্গু রোগে সাধারণভাবে বমি এবং পাতলা পায়খানা অনুভব করা হয়।
  • জ্বর: ডেঙ্গু রোগের প্রথম লক্ষণ হলো অনেকটা মৃদু জ্বর, যা অক্সিবিলিস করতে পারে। এটি তাপমাত্রা উচ্চ করতে পারে।
  • শরীরে মাসপেশির ব্যথা: ডেঙ্গু রোগে অনেক সময় শরীরে মাসপেশির ব্যথা অনুভব করা হয়, যা অক্সিবিলিস হতে পারে
  •  মুখের প্রান্তে লালচে: ডেঙ্গু রোগের একটি চিহ্ন হলো মুখের প্রান্তে লালচে। মুখোষ্ঠ সম্পৃক্ত এই লালচ চিহ্ন প্রবল হতে পারে
  • চোখের পুল্লিং: ডেঙ্গু রোগে চোখের পুল্লিং বা লালচে অনেকটা ধানসাগরের মতো দেখতে পারে

  • স্বাস্থ্যের অবস্থা দ্রুত অবশ্যই হালকা থেকে দুর্বল হয়ে যাবে এবং প্রস্রাব হলুদ হবে।
  •  আপনার ত্বকে বিভিন্ন জায়গায় লালচে আকার ধারণ করবে এবং বেশি গুরুতর অবস্থা হলে লালচে জায়গা থেকে রক্ত বের হবে।
  •  প্রচুর পেট ব্যথা প্রধানত পেটের নিচের অংশে প্রচুর পরিমাণে ব্যথার অনুভব করবেন।

  • প্রচুর পরিমাণে মাথাব্যথা এবং ক্লান্তি অনুভব করবেন যা সহ্য করার মতো শক্তি সবার থাকে না।

  • খাবারের রুচি হারিয়ে ফেলবেন কোন কিছুই আপনার মুখে ভালো লাগবে না।

যদি আপনি এই লক্ষণগুলি অনুভব করেন থাকলে আপনি দ্রুত অভিজ্ঞ ডক্টরের পরামর্শ অনুযায়ী চেকআপ করুন,  তবে এই সিমটম গুলোর মধ্যে যেকোনো একটি থাকলেই, দ্রুত চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা গুরুত্বপূর্ণ।  ডেঙ্গু রোগের সত্যিকারের পরিষ্কার বিচার জন্য ডেঙ্গু পরীক্ষা করতে হতে পারে। সতর্ক থাকা এবং প্রতিরোধ করার জন্য উপযুক্ত পরামর্শ প্রয়োজন।

ডেঙ্গু জ্বর কত দিন থাকে:

  • সংক্রামক রোগ, যা সাধারণভাবে ৩-১৪ দিনের জন্য থাকতে পারে। অধিকাংশ মামুলীদের জন্য, জ্বর প্রথম সাত দিনের মধ্যে স্বয়ংস্ফূর্তভাবে গুড়িয়ে যায় এবং তিনতারিখের মধ্যে স্বয়ংস্ফূর্তভাবে কমে হয়ে যায়।
  • ডেঙ্গু জ্বর বেশি সময় ধরে থাকে না । হটাৎ ১০০  জ্বর আসলো আবার ১ ঘণ্টা পর কমে গেলো । কিন্তু প্রুচুর করিমানে মাথা ব্যাথা পেট ব্যাথা হবে ।
  • প্রথম সাত দিনে ডেঙ্গু জ্বর শক্তিশালী থাকতে পারে, তবে এরপর অবসান হয়ে যায়। 
  • ডেঙ্গু জ্বর হলে সবথেকে বেশি দরকার সেফটি হিসেবে মশারী ব্যাবহার করা।

ডেঙ্গু হলে করণীয়:

ডেঙ্গু রোগে আপনি নিম্নলিখিত করণীয় অনুসরণ করতে পারেন:

  •  চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসরণ করুন: যত দ্রুত সম্ভব একটি ডেঙ্গু জ্বরের সনাক্তকরণ করুন দ্রুত আপনার স্থানীয় চিকিৎসকে দেখানো উচিত। চিকিৎসক সম্পর্কে পূর্ণ তথ্য প্রদান করুন এবং   চিকিৎসা করুন।
  • প্রচুর পরিমাণে ফল এবং তরল জাতীয় খাবার খাবেন।
  • সবসময় মশারী টানিয়ে থাকবেন। যাতে মশা কামরতে না পারে।
  • প্রুচুর পরিমাণে পানি খবেন
  • ঔষধ নির্ধারণ করার জন্য চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন: আপনি ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হলে, আপনার চিকিৎসক যেভাবে  ঔষধ নিয়ম বলবে তা মেনে ঔষধ সেবন করুন।

সতর্ক থাকার জন্য এই পরামর্শগুলি মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ডেঙ্গু রোগ গম্ভীর হতে পারে।

Related Posts

ডেঙ্গু জ্বর হলে কি খেতে হবে:

ডেঙ্গু জ্বরে আপনার খাবারের খেতে কিছু সাবধানতা অনুসরণ করা উচিত, কারণ এই সময়ে শরীরে শক্তির অভাব হতে পারে এবং ডেহাইড্রেশনের ঝুঁকি থাকতে পারে। তাই, আপনি নিম্নলিখিত খাবার করার চেষ্টা করতে পারেন:

  •  পানি: ডেঙ্গু জ্বরে ব্যবধান দেখে সম্ভবত প্রস্রাবে কমিয়ে যাবেন। তাই, প্রতিদিন প্রয়োজনে প্রয়োজনে যত্ন নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
  • জুস, তরল পানীয় 
  •  ফল, ফেলে আনারস,তরমুজ, ডাব 

সতর্তা অনুসরণ করা ডেঙ্গু জ্বরে শরীরের প্রয়োজন পূরণ করতে পারেন। আপনি যদি ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ অনুভব করেন, তবে তা দ্রুত চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন।

ডেঙ্গু জ্বর হলে কি গোসল করা যাবে?

ডেঙ্গু জ্বরে গোসল করার সময় কিছু সতর্কতা অনুসরণ করা উচিত কারণ ডেঙ্গু রোগ ক্ষতিকর হতে পারে।

আপনি নিম্নলিখিত সতর্কতা অনুসরণ করে গোসল করতে পারেন:

  • একটি বাড়ির যেকোনো সময়: যখন আপনি ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হবেন, তখন অন্তর্ভুক্ত অক্সিবিলিসের প্রস্তুতি অনুসরণ করার জন্য অবশ্যই প্রয়োজনীয় সময়ে গোসল করু
  • আপনি ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হলে, প্রস্তুতি সামগ্রী অনুসরণ করতে এবং সতর্কতা অনুসরণ করতে পারেন, যাতে এটি আপনার স্বাস্থ্য ও সমগ্র স্বাস্থ্যের জন্য ভালো হয়। 

ডেঙ্গু মশা চেনার উপায়:

ডেঙ্গু মশা চেনার উপায় মসলা বিদারণ করার জন্য প্রয়োজনীয় একটি গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম। ডেঙ্গু মশা সম্পর্কে সতর্ক থাকার জন্য আপনি নিম্নলিখিত কার্যক্রমগুলি মেনে চলতে পারেন:

  • পর্যাপ্ত বাসার পরিবেশ: ডেঙ্গু মশা সাধারণভাবে পানির সমীপে এবং উপকূলে থাকে। 
  • পানির স্থানে পরিস্কার করা: বাড়ির প্রায় প্রতিটি প্রান্তে অপ্রয়জনিওvপানি জমা হতে পারে, যা ডেঙ্গু মশা বেড়ে যাওয়ার কারণ হতে পারে। প্রতিটি অপ্রয়জনিও পানির স্থান পরিস্কার করুন।
  • ফুলের টব এর মধ্যে জমে থাকা পানি পরিস্কার রাখুন।
  • বাথরুমে জমানো পানি পরিষ্কার করুন।

ডেঙ্গু রোগের চিকিৎসা:

ডেঙ্গু রোগের চিকিৎসা একটি সহজ প্রক্রিয়া, এবং এটি ভালোভাবে মোকাবিলা করতে পারলেই হবে। ডেঙ্গু রোগের চিকিৎসা সাধারণভাবে নিম্নলিখিত প্রক্রিয়াগুলি উল্লেখ করে:

  • প্রাথমিক চিকিৎসা: যখন কাউকে ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ দেখা যায়, সরাসরি একটি চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে হবে।
  • ডেঙ্গু পরীক্ষা: যখন ডেঙ্গু রোগের সনাক্তকরণ হয়, চিকিৎসক সাধারণভাবে একটি ডেঙ্গু পরীক্ষা করেন। এই পরীক্ষা ডেঙ্গু ভাইরাসের উপস্থিতি সনাক্ত করতে সাহায্য করে।
  • প্রতিরোধ: ডেঙ্গু প্রতিরোধ করার জন্য প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান করা হয়। মশারী টানিয়ে থাকতে হবে ইত্যাদি

ডেঙ্গু রোগ সম্পর্কে সতর্ক থাকার জন্য এই চিকিৎসা প্রক্রিয়াগুলি মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ। যদি আপনি ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ অনুভব করেন, তাহলে নিয়ম গুলো মেনে চলা দরকার।


ডেঙ্গু রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা:

ডেঙ্গু রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা,এটি সাধারণভাবে ঘরে সেবা প্রদান করা কঠিন । ডেঙ্গু রোগের সনাক্তকরণ হলে সরাসরি চিকিৎসা কাছে হস্তান্তর করা দরকার।ডেঙ্গু সনাক্ত হলে যদি আইসিইউ তে রাখার প্রয়জন হয় তাইলে সেখানে রাখতে হবে নাইলেবাসায় যেতে পারবে। এবং উপরের উল্লেখিত খাবার গুলো খেতে হবে বেশি পরিমাণে এবং রেস্ট নিতে হবে।

ডেঙ্গু রোগের ক্ষেত্রে, বাড়িতে চিকিৎসা প্রয়োজনের ক্ষেত্রে সবসময় স্থানীয় চিকিৎসা কেন্দ্রে যাওয়া প্রয়োজন। ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ অনুভব করলে, অতি দ্রুত চিকিৎসা প্রাপ্ত করার জন্য ডেঙ্গু রোগের চিকিৎসা সেন্টারে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

সমাপ্তিতে:

ডেঙ্গু জ্বর বা ডেঙ্গি ফিভার একটি সমস্যা যা তাৎক্ষণিক সাময়িক চিকিৎসা এবং যত্ন দ্বারা সহজে হ্যান্ডল করা যায়। সার্বিক যত্ন এবং সাময়িক চিকিৎসা সঙ্গে যোগ করে, ডেঙ্গু জ্বর সাম্প্তির উপায় বৃদ্ধি পায় এবং ব্যক্তি স্বাস্থ্যসেবার সাথে সংযোজিত থাকে।

How to Reduce Fever in a Baby Naturally
How to Reduce Fever in a Baby Naturally

Introduction

When your baby has a fever, it can be a worrisome and challenging experience. As a parent, your instinct is to provide the best care possible. While medical intervention may be necessary in certain situations, there are also natural and gentle ways to help reduce your baby's fever. In this article, we will explore some safe and effective methods to alleviate your baby's discomfort and promote a speedy recovery.

What is Baby Fever ?

Baby fever" is a colloquial term used to describe a strong desire or longing to have a baby. It is not a medical condition or a physical symptom but rather an emotional or psychological state. People experiencing baby fever may feel a strong, often overwhelming urge to become a parent and have a child of their own. This desire is typically driven by various factors, including societal influences, personal life goals, or a natural instinct to nurture and care for a child.

Baby fever can be experienced by individuals of all genders and can manifest at various stages of life. It's important to note that while many people experience baby fever and have a strong desire to become parents, the decision to have children should be carefully considered, as it involves significant responsibilities and life-changing commitments. It's essential for individuals and couples to assess their readiness for parenthood, both emotionally and practically, before making this significant life decision.

Keep Your Baby Hydrated

Ensuring your baby remains well-hydrated is crucial during a fever. A fever can cause increased fluid loss, so it's essential to offer plenty of fluids. Breast milk or formula is the best choice for infants, as they provide the necessary nutrients and hydration. You can also offer clear liquids, such as water or an oral rehydration solution (ORS), for older babies who have started solids.

Lukewarm Baths

A lukewarm bath can be a soothing and effective way to reduce your baby's fever. Avoid using cold water, as it can cause shivering and discomfort. Instead, fill the tub with lukewarm water and let your baby soak for 10-15 minutes. This can help cool their body temperature and provide relief.

Dress Lightly

Dress your baby in lightweight, breathable clothing to help regulate their body temperature. Avoid bundling them up in heavy layers or blankets, as this can trap heat and make the fever worse. Opt for loose-fitting clothes that allow for natural cooling.

Room Temperature

Maintain a comfortable room temperature for your baby. A slightly cooler room, around 70-72°F (21-22°C), is generally ideal. Avoid overdressing your baby or overusing heating devices, as they can make your baby feel more uncomfortable during a fever.

Use a Fan

A gentle fan or a ceiling fan can help with air circulation and cooling. Make sure the fan is not directly blowing on your baby, and use it at a low setting to create a comfortable environment.

Herbal Teas

For babies older than six months, certain herbal teas may help reduce fever. Chamomile and elderflower teas, when cooled to room temperature, can be offered in small quantities. These teas have natural soothing properties and may encourage sweating, which can help regulate body temperature.

Breastfeeding

If your baby is breastfeeding, continue to nurse as often as they want. Breast milk provides essential nutrients and antibodies that can help support their immune system during an illness. It's also a source of hydration, keeping them well-nourished.

Monitor Fever with a Thermometer

Keep a close eye on your baby's temperature with a reliable thermometer. A rectal thermometer is often recommended for infants for accurate readings. If your baby's temperature remains high or rises significantly, consult a healthcare professional for guidance.

Consult a Pediatrician

If your baby's fever persists for more than a couple of days, is accompanied by other severe symptoms, or is causing you significant concern, do not hesitate to seek professional medical advice. A pediatrician can provide guidance on when it's necessary to consider over-the-counter medications or other treatments.

Conclusion

Reducing a fever in a baby naturally involves creating a comfortable and nurturing environment, offering proper hydration, and monitoring their temperature. While these natural remedies can provide relief, it's essential to consult with a healthcare professional if you have concerns about your baby's fever, as it may be an indicator of an underlying condition that requires medical attention. Your baby's health and well-being are of paramount importance, and with the right care, they will be on their way to a swift recovery.

Sylhoti Daman
Sylhoti Daman Full Mp3 Songs Lyrics Punormilone Chorki Original Film Ankhi Saif Nirob Oli Siam Farin

Song: Sylheti Daman

Flim: Punormilone

Singer: Ankhi Alamgir & Saif Zohan

Lyricist: Shomeshwar Oli

Music Arrangement & Composer: Jahid Nirob

লাউড স্পিকারে-ফুল ভলিউমে চলুক এই বছরের ওয়েডিং অ্যান্থেম পুনর্মিলনে-র প্রথম গান ‘সিলেটি দামান’!!

Download Mp3 -4MB

Join Telegram

Sylheti Daman Song Lyrics:

আমরার সিলটী দামান

মুখত রুমাল দিয়া তাইনে চাবাইন ফান

আমরার কইন্যা রূপবান

আরশি পরশি মিইল্যা হলদি মেন্দি লাগান।।

Related Posts

Full Lyrics Uplod soon

সমাপ্ত

আশা করি এই গানের লিরিক্স টি আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে, আমরা প্রতিদিন এই ওয়েবসাইটে নতুন নতুন পোস্ট পাবলিশ করি। আপনারা যদি আমাদের পোস্ট গুলো সবার আগে পড়তে চান বা দেখতে চান,আমাদেরওয়েবসাইটটি ফলো করে রাখুন।পরবর্তীতে কোন বিষয়ের উপর পোস্ট দেখতে চান নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন, সবাই ভালো থাকবেনসম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ

 Ei Fagune | এই ফাগুনে | Imran & Oyshee | Robiul Islam Jibon



Song - Ei Fagune - এই ফাগুনে

Singer - Oyshee & Imran

Lyric - Robiul Islam Jibon

Tune & Music - Imran

Cast - Sajjad & Reshma

DOP - Sheul Babu

Edit & Color - TD Dipok

Direction: MH Rizvi

Genre – Modern

Label – Laser Vision


Download Mp3 -4MB

Join Telegram


Related Posts

Ei Fagune Lyrics in Bengali :

এই ফাগুনে আমি

তোমার মনের বাড়ি যাবো

প্রেমেরই রঙে রঙে

তোমায় আমি রাঙাবো

তোমার মতন এমন মানুষ

কোথায় আমি পাবো

কোথায় আমি পাবো

কোথায় আমি পাবো

এই ফাগুনে আমি

তোমার মনের বাড়ি যাবো

প্রেমেরই রঙে রঙে

তোমায় আমি রাঙাবো


দূরে গেলেও যেন তুমি

থাকো অনেক কাছে

তোমার জন্য বুকে আমার

প্রেম যে জমা আছে (২)

হো বুঝবে আমি কত

আপন তোমার যদি ভাবো

কোথায় আমি পাবো

কোথায় আমি পাবো

কোথায় আমি পাবো

এই ফাগুনে আমি

তোমার মনের বাড়ি যাবো

প্রেমেরই রঙে রঙে

তোমায় আমি রাঙাবো


তোমার মনের ভালোমন্দ

সবই আমি বুঝি

দু চোখ বুজে সারানিশি

স্বপ্নে তোমায় খুঁজি (২)

বুঝবে আমি কত

আপন তোমার যদি ভাবো

কোথায় আমি পাবো

কোথায় আমি পাবো

কোথায় আমি পাবো

এই ফাগুনে আমি

তোমার মনের বাড়ি যাবো

হায় প্রেমেরই রঙে রঙে

তোমায় আমি রাঙাবো


Ei Fagune Lyrics in English :

Ei fagune ami

Tomar moner ari jabo

Premeri ronge ronge

Tomay aami rangabo

Tomar moto emon manush

Kothay aami paabo

Kothay aami paabo

Kothay aami paabo

Ei fagune ami

Tomar moner ari jabo

Premeri ronge ronge

Tomay aami rangabo


Dure geleo jeo tumi

Thako anek kachhe

Tomar janyo buke amar

Prem je joma aachhe

Ho ujhe aami kato

Apo tomar jodi vabo

Kothay aami paabo

Kothay aami paabo

Kothay aami paabo

Ei fagune ami

Tomar moner ari jabo

Premeri ronge ronge

Tomay aami rangabo


Tomar moner valomondo

Soi aami bujhi

Du chokh bujhe sara nishi

Swapne tomay khunji

Bujhe ami kato

Apo tomar jodi vabo

Kothay aami paabo

Kothay aami paabo

Kothay aami paabo

Ei fagune ami

Tomar moner ari jabo

Premeri ronge ronge

Tomay aami rangabo



Welcome DaudBD Blog.Toady I am Sharing Wapkiz Plateform Forum or Blog Site How to making tutroial and Setup guide .

KizHelp Wapkiz Forum Theme | How To Make Wapkiz Blog Site
KizHelp Wapkiz Forum Theme Download

 Wapkiz is a platform that allows you to create and manage your own mobile websites. Setting a theme in Wapkiz involves customizing the appearance and design of your mobile website. Here's a step-by-step guide on how to set a theme in Wapkiz:

Theme Details :

Name :Kizhelp

Version :1.1v

Relase :2021

Design :Smsudip

Edit : Daud

Type : Free 

Plateform :Wapkiz

Credit :Sudip for Theme

Kiz Help Wapkiz Theme Features:

  • The theme is mobile, tab and laptop/desktop responsive.
  • Loading speed is very fast.
  • This is a helping forum theme.
  • There are two types of posts section in Blogging and Forum.
  • South box is connected.
  • Top users can be seen.
  • There is system to add own site. Which can be seen at the top.
  • There is a search bar. You can find any topic quickly.
  • Added plugin to show two latest Facebook posts. And
  • BB code is added. Which makes the post more beautiful.
  • Statistics
  • Information 
  • Speed Loading time
  • User System
  • Message System
  • See Last Online User

How To setup Wapkiz Theme :

Login to Your Wapkiz Account:

Go to the Wapkiz website and log in to your account. If you don't have an account, you'll need to sign up first.

Access the Site Management Dashboard:

After logging in, you'll be directed to your site management dashboard. This is where you can manage various aspects of your mobile website, including the theme.

Navigate to Theme Settings:

To set or change your website's theme, you'll typically need to find the "Theme setting" Select Theme /Backup restore New and Click This one  ,Showing Theme Upload Section.

Select a Theme:

In the theme settings section, you'll usually see a list of available themes or customization options. You can choose from pre-designed themes or customize your own theme if that option is available.

Customize Your Theme (Optional):

If you want to customize the theme further, you may have options to change colors, fonts, background images, and more. Explore the customization settings and make the changes you desire.

Save Your Theme:

Once you're satisfied with the theme and customization, be sure to save your changes. There is usually a "Submit" button in the theme settings section. Click it to apply the selected theme to your website.

Publish Your Website:

Theme Upload Succesfully .After setting the theme, don't forget to publish your website. There should be an option to make your site live, so visitors can access it.

View Your Website:

After publishing, click on a link or button that allows you to view your website as a visitor would see it. Check to ensure that the theme you selected is applied correctly and that it looks as expected.

Related Posts
Download Now Theme

Demo Site

Join Telegram

Conclusion :

This is all about How To Make Wapkiz Blog Site . I hope you enjoy this article. Please do share this article. And if you are facing problem in any section or you have any question then ask us in comment box. Thank you!

Types Of Hosting  ?
What is Web Hosting .Types Of Hosting

আজকে আমরা হোস্টিং সম্পর্কে জানব হোস্টিং কি,  কত প্রকার কি কি, এর সুবিধা অসুবিধা কি কি?

হোস্টিং কি:

ইন্টারনেটের দুনিয়ায় কোন ওয়েবসাইট বা ব্লগ বানানোর জন্য, ওয়েবসাইট বা ব্লগের সমস্ত ডাটা যেখানে জমা হয় সেটিকে হোস্টিং বলে। কোন ব্লগ বা ওয়েবসাইটের সমস্ত টেক্সট, ভিডিও, ইমেজ, ডকুমেন্টস, অডিও ফাইল এই সমস্ত কিছু নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট বা ব্লগের হোস্টিং সার্ভারে জমা হয়।হোস্টিং একটি ওয়েব সার্ভারের কাছে আপনার ওয়েবসাইট বা অ্যাপ্লিকেশন ফাইলগুলি সংরক্ষণ ও প্রদানের সেবা বলে। যখন আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেন বা একটি অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপ করেন, আপনার ফাইলগুলির জন্য একটি সার্ভার এবং ইন্টারনেট সংযোগ প্রয়োজন হয়। হোস্টিং প্রদানকারী কোম্পানি এই সেবা প্রদান করে এবং আপনার ওয়েবসাইট বা অ্যাপ্লিকেশনটি ইন্টারনেটে অ্যাক্সেস করার সুযোগ সরবরাহ করে।

হোস্ট কি (What is Host): 

"হোস্ট" শব্দটি একটি ব্রড ওয়ার্ড হতে পারে, যা একটি প্রথম আয়োজক বা প্রধান কারণী বোঝাতে ব্যবহৃত হতে পারে। এটি বিভিন্ন সংদর্ভে বিভিন্ন মানে প্রদান করতে পারে, উদাহরণস্বরূপ, একটি ওয়েবসাইটের হোস্ট সার্ভার এবং একটি ইভেন্টের প্রধান আয়োজক বা হোস্ট হতে পারে।

হোস্টিং সার্ভার (Host Server):

 এই সংদর্ভে, হোস্ট একটি সার্ভার বা সার্ভারের কিছু আংশ বোঝায়, যেখানে ওয়েবসাইট, এপ্লিকেশন, ডেটাবেস, ফাইল, এবং অন্যান্য ডেটা সংরক্ষণ করা হয় এবং ইন্টারনেট মাধ্যমে অ্যাক্সেস করা হয়। হোস্ট সার্ভার একটি ফিজিক্যাল কম্পিউটার হতে পারে বা এটি ক্লাউড ইনফ্রাস্ট্রাকচারে ভিত্তি করে থাকতে পারে।

ওয়েব হোস্টিং কি (What is Web Hosting): 

ওয়েব হোস্টিং হলো একটি ওয়েব সার্ভারের সেবা, যেখানে ওয়েবসাইট ফাইল এবং ডেটাবেস সংরক্ষণ করা হয় এবং ওয়েবসাইট ইন্টারনেটে প্রয়োজনীয় সেবা প্রদান করা হয়।

হোস্টিং এর প্রকারভেদ

হোস্টিং সাধারনত 5 প্রকার হয়, যেগুলোর প্রত্যেকটির আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট রয়েছে ।

  • শেয়ারর্ড হোস্টিং (Shared Hosting)
  • ভিপিএস সার্ভার / হোস্টিং (VPS = Virtual Private Server)
  • ডেডিকেটেড সার্ভার  (Dedicated Server)
  • ক্লাউড হোস্টিং (Cloud Hosting)
  • রিসেলার হোস্টিং (Reseller Hosting)
SSL কি? কিভাবে কাজ করে এবং SSL এর প্রকারভেদ?

শেয়ার্ড হোস্টিং (Shared Hosting): এই প্রকারের হোস্টিংয়ে একটি সার্ভারে একাধিক ওয়েবসাইট শেয়ার করে। এটি সাধারণভাবে সার্ভারের স্থিতি নির্দিষ্ট হতে পারে এবং সেটি ব্যবহারকারীদের মধ্যে ব্যবহৃত সেবাগুলি শেয়ার করে। এটি সাধারণ ওয়েবসাইটগুলির জন্য উপযুক্ত হতে পারে, যাদের দরমহা ট্রাফিক নেই।

সুবিধা:

  • সাধারণ দামে পাওয়া যায়, যার ফলে খুব সাস্তায় ওয়েবসাইট পরিচালনা সম্ভব।
  • প্রবল ওয়েবসাইটের জন্য উপযুক্ত, যেগুলির মৎস্যগত ট্রাফিক নেই।
  • ব্যবহারকারীদের জন্য সাধারণ ইন্টারফেস ও কন্ট্রোল প্যানেল সরবরাহ করা হয়.

অসুবিধা:

  • সার্ভার সংসাধন ভাগ করে নেওয়া হয়, তাহলে আপনার সাইটের স্পিড অন্য ওয়েবসাইটের ট্রাফিকের সাথে ভাগ করতে হয়।
  • আপনার নিজস্ব কনফিগারেশন সম্ভব না, কারণ সার্ভার রাখার জন্য সার্ভার প্রদানকারী কোম্পানি মেয়াদ নেয়.
  • সেকিউরিটি চিন্তা করতে হয়, কারণ আপনার সাইটটি অন্য ওয়েবসাইটের সাথে ভাগ করতে হয়.

ভার্চুয়াল প্রাইভেট সার্ভার (Virtual Private Server - VPS): এটি একটি সার্ভারের স্লাইস বা অংশ যা একটি নিজস্ব সার্ভারের মতো কাজ করে, কিন্তু এটি একটি ফিজিক্যাল সার্ভারে বেশি সার্ভার ভাগে থাকে। এটি একটি অন্যান্য সাইটগুলি থেকে আলাদা রকমে কনফিগার করতে সাহায্য করে এবং প্রাইভেট রিসোর্স নিয়ে থাকে।

সুবিধা:

  • সম্পূর্ণ স্ববান্ধব সার্ভার রিসোর্স এবং বিশেষ কনফিগারেশনের সুযোগ প্রদান করে।
  • আপনি আপনার ওয়েবসাইট এবং অ্যাপ্লিকেশনের সার্ভার সংস্থান এবং সীমাবদ্ধি নিতে পারেন।
  • সার্ভারের সমস্যা আপনার অন্যান্য ওয়েবসাইটের সার্ভারের সমস্যা উত্পন্ন করতে পারে না, কারণ এটি আলাদা রকমে পার্থক্যিত হয়।

অসুবিধা:

  • তুলনামূলকভাবে দ্বারা প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনা করা হতে পারে, যা বিশেষভাবে সার্ভার ব্যবহারকারীদের জন্য প্রয়োজন হতে পারে।

ডেডিকেটেড হোস্টিং (Dedicated Hosting): এই প্রকারের হোস্টিং একটি সার্ভারটি একটি নির্দিষ্ট ব্যবহারকারীর জন্য মুম্বই। এটি সম্পূর্ণরূপে নিজস্ব নিজস্ব সার্ভারের জন্য প্রযোজ্য এবং এটি সম্পূর্ণরূপে নিজস্ব সংস্থান এবং রিসোর্স নিয়ে থাকে।

সুবিধা:

  • আপনার নিজস্ব সার্ভার সংসাধন, যা ব্যবহারকারীদের জন্য আরও কনফিগারেশন স্বাধীনভাবে ব্যবহার করার সুযোগ প্রদান করে।
  • সম্পূর্ণরূপে প্রাইভেট রিসোর্স, তাহলে অন্য সাইটের ট্রাফিকের সাথে স্পিড ভাগ করতে হয় না।
  • সার্ভার কনট্রোল এবং কনফিগারেশনের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকে.

অসুবিধা:

  • শেয়ার্ড হোস্টিং এর সাথে তুলনা করে বেশি খরচ প্রয়োজন হতে পারে।
  • সার্ভার নিরাপত্তা ও প্রশাসনের দায়িত্ব নিজের দেওয়া হয়, তাহলে সার্ভার পরিচালনা জন্য প্রয়োজন হতে পারে।

ক্লাউড হোস্টিং (Cloud Hosting): এই প্রকারের হোস্টিং একটি ক্লাউড ইনফ্রাস্ট্রাকচারে ভিত্তি করে, যা স্কেলিং এবং ফ্লেক্সিবিলিটির দিকে বেশি গুরুত্ব দেয়। এটি সার্ভার রিসোর্স যা আপনার ওয়েবসাইট বা অ্যাপ্লিকেশনের প্রয়োজন তাৎপর্য বাড়ানোর সুযোগ সরবরাহ করে।

সুবিধা:

  • স্কেলিং সহজ, সার্ভার রিসোর্স দ্বারা প্রয়োজন অনুসারী স্বচ্ছন্দে বাড়ানো যায়।
  • উচ্চ উন্নত স্থিতি সরবরাহ করে, তাহলে উন্নত উন্নত সাইটের জন্য উপযুক্ত।
  • সার্ভার বাড়িয়ে যেতে সাধারণভাবে সাজানো যায় এবং অন্য সার্ভারে পর্যাপ্ত স্পেস দেওয়া যায় এবং স্পিড ভাগ করতে হয় না।

অসুবিধা:

  • বেশি ট্রাফিকের সাথে বেশি খরচের হতে পারে, কারণ সার্ভার রিসোর্স প্রয়োজন অনুসারে চার্জ হয়।
  • কম্প্লেক্স কনফিগারেশন এবং সার্ভার কনট্রোলের জন্য প্রশাসন জরুরী হতে পারে।
  • আপনি হোস্টিং প্রদানকারী নির্বাচন করার সময় আপনার ওয়েবসাইট বা অ্যাপ্লিকেশনের প্রয়োজনীয়তা এবং বাজেটের সাথে মিলিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

রেসেলার হোস্টিং (Reseller Hosting): এই প্রকারের হোস্টিং প্রদানকারী হোস্টিং স্পেস এবং সেবা খাস্তগি করে অন্যান্য ব্যবহারকারীদের মধ্যে বিপণিকরণ করতে দেয়। এটি হোস্টিং সার্ভিস প্রদানের জন্য একটি ব্যবসায়িক মডেল হতে পারে।

সুবিধা:

  • এটি একটি হোস্টিং সার্ভিস ব্যবসা শুরু করার জন্য ব্যবহারকারীদের সুযোগ দেয়।
  • রেসেলার হোস্টিং প্ল্যাটফর্মে হোস্টিং স্পেস এবং সেবা বিপণিকরণ করতে দেয়, যা আপনাকে সার্ভার প্রদানকারী হতে হয় না।

অসুবিধা:

  • রেসেলার হোস্টিং স্পেস এবং সেবা প্রদান করার জন্য সম্পূর্ণ স্ববান্ধব কন্ট্রোল নেই, যেটি সার্ভার প্রদানকারীর দায়িত্বে থাকে।
  • কিছু রেসেলার হোস্টিং প্ল্যাটফর্মে সীমিত কনফিগারেশন এবং সার্ভার সম্স্থান প্রদান করা হতে পারে।

প্রত্যেক হোস্টিং প্রকারের সুবিধা এবং অসুবিধা আপনার ওয়েবসাইটের প্রয়োজনীয়তা এবং বাজেটের উপর নির্ভর করে।

Related Posts

ওয়েব হোস্টিং কোথায় কিনবেন

ইন্টারনেটে অনেক সেরা হোস্টিং প্রোভাইডার কোম্পানি রয়েছে। যেখানে আপনি আপনার প্রয়োজন এবং আপনার ওয়েবসাইটের ট্রাফিক অনুযায়ী একটি হোস্টিং প্লান বেছে নিয়ে হোস্টিং কিনতে পারেন। হোস্টিং কিনতে আপনার একটি ক্রেডিট কার্ড বা ভিসা কার্ড প্রয়োজন হবে।

উপসংহার:

আপনি হোস্টিং প্রদানকারী নির্বাচন করার সময় আপনার ওয়েবসাইট বা অ্যাপ্লিকেশনের প্রয়োজনীয়তা এবং বাজেটের সাথে মিলিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

[random][fbig2][#e74c3c]
Powered by Blogger.