Showing posts with label কেন্দুয়া. Show all posts

নিজস্ব প্রতিনিধি June 26, 2024

আজ (২৬ জুন) ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে- শপথ গ্রহণ করেছেন-তারুণ্যের জনপ্রতিনিধি কেন্দুয়া উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান জননেতা জনাব মোফাজ্জল হোসেন ভূইয়া। রাজপথের পরীক্ষিত সাবেক এই ছাত্রনেতা উপজেলার জন সাধারণে আকাঙ্খা পূরণে অবশ্যই সফল হবেন- এমনটাই কেন্দুয়া এলাকাবাসী সকলের প্রত্যাশা।

শপথ গ্রহণ করেছেন কেন্দুয়া উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান জনাব মোফাজ্জল হোসেন ভূইয়া 

নিজস্ব প্রতিনিধি June 09, 2024
বিজয়ীদের অভিনন্দন: রাজনীতির সুন্দর শিষ্টাচার অধ্যাপক অপু উকিলের

অধ্যাপক অপু উকিল, মোফাজ্জল হোসেন ভূঞা, মাওলানা হারুনুর রশিদ তালুকদার ফারুকী, সেলিনা বেগম সুমি। ছবি: সংগৃহীত

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের ৪র্থ ধাপের নির্বাচনে জনগনের রায়ে কেন্দুয়া উপজেলায় চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে যারা বিজয়ী হয়েছেন তাদেরকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছেন বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ও সংরক্ষিত আসনের সাবেক এমপি অধ্যাপক অপু উকিল

বুধবার রাতে নির্বাচনী ফলাফল প্রকাশের পর বৃহস্পতিবার সকালে অপু উকিলের ফেসবুক আইডি থেকে তিনি নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান মো: মোফাজ্জল হোসেন ভূঞা, ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা: হারুনুর রশিদ তালুকদার (ফারুকী) ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সেলিনা বেগম সুমিকে অভিনন্দন জানান।

অভিনন্দন বার্তায় তিনি বলেন, তোমাদের বিজয়ে অভিনন্দন ও শুভকামনা জানাচ্ছি। আগামী দিন গুলো আরও আলোকিত হোক এ প্রত্যাশাও করেন তিনি। 

অধ্যাপক অপু উকিলের শুভেচ্ছা বার্তা নিয়ে কেন্দুয়ার বিভিন্ন মহলে হচ্ছে মুখ রোচক আলোচনা। রাজনীতি নীতির রাজা এবং রাজনীতিতে শেষ বলতে কোন কথা নেই এভাবেই আলোচনা হচ্ছে। আর বিষয়টি এভাবে বিবেচনায় এনে গণতন্ত্রের সংজ্ঞাকে মেনে নিয়ে অধ্যাপক অপু উকিল বিজয়ীদের অভিনন্দন জানিয়েছেন বলেই আলোচনা হচ্ছে বেশি।

গত ৫ জুন অনুষ্ঠিত হয় কেন্দুয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। এ নির্বাচনে সকল জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে ঘোড়া প্রতীকে ৩৭ হাজার ০৭০ ভোট পেয়ে বেসরকারী ভাবে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হন মো: মোফাজ্জল হোসেন ভূঞা। তার নিকটতম প্রতিধন্ধী কাপ-পিরিচ প্রতীকে নূরুল আলম মো: জাহাঙ্গীর চৌধুরী পেয়েছেন ২৮ হাজার ৫৫৮ ভোট। এছাড়া আওয়ামীলীগ সমর্থিত প্রার্থী হুমায়ূন কবির চৌধুরী দোয়াত কলম প্রতীকে পেয়েছেন ২৫ হাজার ৮৮৫ ভোট। মোটর সাইকেল প্রতীকে  সালমা আক্তার পেয়েছেন ২৫ হাজার ৪৮৫ ভোট এবং আনারস প্রতীকে মো: মিজানুর রহমান মিজান পান ৪ হাজার ৯০০ ভোট। 

জানা যায়, গত ৭ জানুয়ারী অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মো: মোফাজ্জল হোসেন ভূঞা, নূরুল আলম মো: জাহাঙ্গীর চৌধুরী ও সালমা আক্তার প্রকৃত আওয়ামী ঘরানার লোক হলেও তিন জনের মধ্যে কেউই নৌকা মার্কার প্রার্থী অসীম কুমার উকিলের পক্ষে নির্বাচন করেননি। তারা ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান নেত্রকোনা-৩ আসনের এমপি ইফতিকার উদ্দিন তালুকদার পিন্টুর বিজয়ের পক্ষে।

অধ্যাপক অপু উকিল সেসব বিষয় পেছন ফেলে সুন্দর আগামীর লক্ষ্যে কেন্দুয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহব্বায়ক ও উপজেলা পরিষদের সাবেক দুই বারের নির্বাচিত ভাইস চেয়ারম্যান মো: মোফাজ্জল হোসেন ভূঞাকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এই অভিনন্দন বার্তার ফলে বিভিন্ন মহলের মানুষের মুখে মুখে একটাই আলোচনা চলছে, অপু উকিল হিংসাত্বক রাজনীতি পেছন ফেলে উদার গণতন্ত্রে বিশ্বাসী হয়ে সুন্দর আগামীর পথে হেটে চলছেন বলেই নব নির্বাচিতদের অভিনন্দন জানান।

অভিনন্দন বার্তায় তিনি নব নির্বাচিত ভাইস চেয়ারম্যান  মাওলানা হারুনুর রশিদ তালুকদার এবং দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচিত মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সেলিনা বেগম সুমিরও শুভকামনা ও আগামীর দিন গুলি আরও আলোকিত হোক এমনটাই প্রত্যাশা করছেন। অনেকেই বলছেন ধংসাত্বক ও গ্রæপিং রাজনীতি শুধু দলেরই ক্ষতি করে না ব্যক্তি জীবনেও অনেক কিছু বিনাশ করে তাকে। তাদের মতে নির্বাচনে একই দলের অনেকেই প্রার্থী হতে পারেন যেহেতু দলীয় কোন প্রতীক নেই বা এটি একটি স্থানীয় সরকার নির্বাচন সেই নির্বাচনকে উৎসব মুখর করতে দলের যে কেউ প্রার্থী হয়ে বিজয়ী হলে তাকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানানো রাজনীতির একটি সুন্দর শিষ্টাচার।

এ শিষ্টাচারের মাধ্যমেই গড়ে উঠতে পারে সকলে মিলে একসাথে সুন্দর রাজনীতির পরিবেশ তৈরি করে এক সাথে পথ চলা। অধ্যাপক অপু উকিল নব নির্বাচিতদের অভিনন্দন জানিয়ে এমটিই ইঙ্গিত করেছেন বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দায়িত্বশীল নেতারা মন্তব্য করেছেন। সুন্দর হোক রাজনীতি, সুন্দর হোক এক সাথে মিলে আগমীর পথ চলা।

আরও পড়ুন: কেন্দুয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী হলেন যারা

নিজস্ব প্রতিনিধি June 09, 2024

মোফাজ্জল হোসেন ভূঞা, মাওলানা হারুনুর রশিদ তালুকদার ফারুকী, সেলিনা আক্তার সুমি। ছবি: সংগৃহীত মোফাজ্জল হোসেন ভূঞা, মাওলানা হারুনুর রশিদ তালুকদার ফারুকী, সেলিনা আক্তার সুমি। ছবি: সংগৃহীত

 

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপে নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। 

বুধবার (৫ জুন) ভোট গণনা শেষে ফলাফল ঘোষণা করেন সহকারী রিটার্নিং অফিসার ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইমদাদুল হক তালুকদার।

উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক ছাত্রনেতা ও দুইবারের ভাইস চেয়ারম্যান মোফাজ্জল হোসেন ভূঁইয়া ঘোড়া প্রতীকে ৩৭০৭০ ভোট পেয়ে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। 

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান নূরে আলম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর চৌধুরী। তিনি কাপ পিরিচ প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ২৮৫৫০। 

এছাড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও সাবেক উপজেলা আ'লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান হুমায়ূন কবীর চৌধুরী দোয়াত কলম প্রতীকে ২৫৮৮৫ ভোট, উপজেলা মহিলা আ'লীগের সাবেক সভাপতি, সাবেক জেলা পরিষদ সদস্য ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যন সালমা আক্তার মোটরসাইকেল প্রতীকে ২৫৪৬৫ ভোট এবং জেলা আ'লীগের উপদেষ্টা কমিটির সদস্য বিশিষ্ট্য শিল্প উদ্যোক্তা মিজানুর রহমান মিজান আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৪৯৩০ ভোট।

এদিকে টিউবওয়েল প্রতীকে বিপুল ভোটে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন উপজেলা ওলামা পরিষদ নেতা মাওলানা হারুনুর রশিদ তালুকদার ফারুকী। 

তিনি ৭৭০৮৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী তরুন আওয়ামীলীগ নেতা ও ফুটলার মামুনুল কবির খান হলি তালা প্রতীকে পেয়েছেন ৪২৩৫৫ ভোট এবং চশমা প্রতীকে ইয়হিয়া খান শামীম পেয়েছেন ২৭৪০ ভোট। 

অপর দিকে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে যুবমহিলালীগ নেত্রী সেলিনা বেগম সুমি টানা দুইবার নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ফুটবল প্রতীকে পেয়েছেন ৩৯৬৭৯ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ফাতেমা বেগম পদ্মফুল প্রতীকে পেয়েছেন ২৮৮৫২ ভোট। 

এছাড়া সৈয়দা স্মৃতি আকতার শাপলা বৈদ্যতিক পাকা প্রতীতে ১৬৭৩৪, উপজেলা মহিলা আ'লীগ সভাপতি মিনা আক্তার প্রজাপতি প্রতীকে ১৬০৮৯ এবং যুবমহিলালীগ নেত্রী সোমা আকতার কলস প্রতীকে পেয়েছেন ৮৫৩৪ ভোট।

আবাধ, সুষ্ঠু,সুন্দর পরিবেশে নির্বাচন সম্পন্ন হওয়ায় উপজেলা প্রশাসনসহ সংশ্লীষ্টজনদের প্রশংসা করেছেন অনেকেই।

নিজস্ব প্রতিনিধি May 22, 2024
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কেন্দুয়ায় তিন প্রার্থীর মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহার

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপে অনুষ্ঠিত নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এক জন চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী ও দুই জন ভাইস চেয়ারম্যন পদপ্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন বলে জানা গেছে।

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী রবিবার (১৯ মে) ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। 

এ দিন চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম এবং ভাইস চেয়ারম্যান পদে কেন্দুয়া পৌর যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক  মোতাসিম বিল্লাহ এবং যুবলীগ নেতা ইয়ার খান প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেন বলে উপজেলা নির্বাচন অফিস বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

জানা যায়, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর এ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে মোট ছয়জন এবং ভাইস চেয়ারম্যান পদে পাঁচ জন প্রার্থী এবং ছয় জন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। এরমধ্যে ১২ মে   মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাইয়ে চেয়ারম্যান পদে ছয়জন এবং ভাইস চেয়ারম্যান পদে পাঁচ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে পাঁচ জনের প্রার্থিতা বৈধতা পায়। চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থীর ৬ জনই সরকার দলীয় আওয়ামী লীগ পন্থি, ভাইস চেয়ারম্যান পদে একজন বিএনপি পন্থি,  দুই জন আওয়ামী পন্থী ও বাকী দুইজন  রয়েছেন অরাজনৈতিক। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে চার জন আওয়ামী পন্থী ও একজন অরাজনৈতিক। 

মনোনয়ন বাতিল হওয়া একমাত্র মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী  সৈয়দা স্মৃতি আক্তার শাপলা প্রার্থিতা ফেরত পেতে আপিল করেও তার বৈধতা মেলেনি।

এ উপজেলা থেকে চেয়ারম্যান পদে সর্বশেষ চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকায় রয়েছেন পাঁচজন। এরা হলেন- আওয়ামী লীগ পন্থি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক,মোজাফরপুর ইউনিয়নের সাবেক তিন বারের চেয়ারম্যান  নুরুল আলম মো: জাহাঙ্গীর চৌধুরী, জেলা পরিষদের সাবেক প্যানেল চেয়ারম্যান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ও চিরাং ইউনিয়নের সাবেক দুই বারের চেয়ারম্যান সালমা আক্তার, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের সাবেক দুই বারের ভাইস চেয়ারম্যান মোফাজ্জল হোসেন ভূঞা, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, পাইকুড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবির চৌধুরী এবং জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সম্মানিত সদস্য মিজানুর রহমান।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে চূড়ান্ত ৩ প্রার্থী  হলেন  উপজেলার চিরাং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশ আইন সহায়তা কেন্দ্র, কেন্দুয়া উপজেলা শাখা ও মানবাধিকার কর্মী মামুনুল কবীর খান,উপজেলা উলামা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা  হারুনুর রশিদ তালুকদার এবং অব. সার্জেন্ট মো: ইয়াহিয়া খান।

আর মহিলা ভাইস চেয়াম্যান পদে চূড়ান্ত ৫ প্রার্থী  হলেন  বর্তমান ভাইস-চেয়াম্যান ও উপজেলা যুব মহিলা লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শিক্ষক সেলিনা বেগম, সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জাহানারা রোজী, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোসা: মিনাআক্তার, মোছা: ফাতেমা বেগম, যুবমহিলা লীগ নেত্রী সুমি আক্তার।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা  ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ইমদাদুল হক তালুকদার   জানান, আজ চেয়ারম্যান পদে  একজন চেয়ারম্যান,  একজন ভাইস চেয়ারম্যান ও একজন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহার করেছেন।   চূড়ান্ত তালিকায় চেয়ারম্যান পদে পাঁচজন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে তিনজন  ও  মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে পাঁচজন প্রার্থী রয়েছেন। এছাড়াও অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের লক্ষে সকল প্রকার প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

নির্বাচন অফিস সূত্র জানা যায়, কেন্দুয়া  উপজেলায় ১৩ টি ইউনিয়ন ও ১ টি পৌরসভা মিলিয়ে ২ লাখ ৭২ হাজার ৩৩২ জন ভোটার রয়েছেন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১৩৯৪২৪, মহিলা ভোটার ১৩২৮৯৪ ও হিজড়া ভোটার ০৬ জন। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, চতুর্থ  ধাপে অনুষ্ঠিত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রতীক বরাদ্দ ২০ মে আর ভোটগ্রহণ হবে ৫ জুন।

নিজস্ব প্রতিনিধি May 06, 2024
কেন্দুয়ায় ১৪শ হাঁসের বাচ্চা মারল দুর্বৃত্তরা, Kendua.com

কেন্দুয়ায় ১৪শ হাঁসের বাচ্চা মারল দুর্বৃত্তরা

 

নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় রাতের আঁধারে বকুল মিয়া নামে এক খামারির ১৪০০ হাঁসের বাচ্চা মেরে ফেলার অভিযোগ উঠেছে দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে। শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালের দিকে উপজেলার পাইকুড়া ইউনিয়নের বাড়লা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

খামারী বকুল মিয়া বলেন, আমি রাতে হাঁসের সব বাচ্চাগুলোকে সুস্থ দেখে এসেছি। সকালে খামারে গিয়ে দেখি কে বা কারা আমার ১৪০০ হাঁসের বাচ্চা মেরে ফেলেছে।

তিনি বলেন, আমার সাথে কারো কোন শত্রুতা নেই। কিন্তু কারা এই কাজটি করল বুঝতে পারছি না। এতে আমার অনেক বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে গেল। এখন আমার সংসার চালানো অনেক কঠিন হয়ে পরবে। আমি এব্যাপারে থানায় অভিযোগ দাখিল করব।

পাইকুড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ইসলাম উদ্দিন বলেন, এমন ঘটনা খুবই দু:খজনক। আমি চাই যারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত তাদের উপযুক্ত বিচার হোক।

কেন্দুয়া থানার পেমই তদন্ত কেন্দ্রের উপপরিদর্শক সাদ্দাম হোসেন জানান, এ বিষয়ে ভুক্তভোগী খামারী থানায় এখন পর্যন্ত কোন অভিযোগ করেননি। অভিযোগ পেলে তদন্ত পূর্বক প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

[random][fbig2][#e74c3c]
Powered by Blogger.